স্টাফ রির্পোটার নগরীর পাহাড়তলী এলাকায় চর্তুথ শ্রেণির ছাএী আবিদা সুলতানা আয়নী নিখোঁজ হওয়ার পরথানা পুলিশের শরনাপন্ন হয়েছিল তার পরিবার।তার মা সাধারন ডায়েরি করেছিলেন।তদন্তের থাকা পাহাড়তলী থানার এসআই দুলাল মিয়া নিখোঁজ ডায়েরি তদন্ত কারতে গিয়ে দেখতে পাই অভিযুক্ত রুবেল তার সোর্স হিসেবে কাজ করে।আয়নীর পরিবারের কাছে এসআই দুলাল মিয়া উল্টো সাফাই গিয়ে রুবেলকে ভালো ছেলে হিসেবে আখ্যা দেন।সুধু তাই নয় রুবেলকে থানায় এনে জিঙ্গাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেন।আয়নীর পরিবারের এইসব অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে চট্রগ্রাম মট্রোপলিটন পুলিশের(সিএমপির)অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি কাছ থেকে এসআই দুলাল মিয়ার শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। গত মঈলবার ৪এপ্রিল সিএমপি কমিশনারের কাছে এ সংঐান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি।গত ২৯মার্চ ভোরে নগরীর পাহাড়তলী থানার মুরগী ফার্ম আলম তারার পুকুর পাড় থেকে আবিদা সুলতানা আয়নীর মরদেহ উদ্দার করে পিবিআই। এর আগে গত ২৮মার্চ সকালে চট্রগ্রামের দ্বিতীয় নারী ও পুরুষ এই নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলার আবেদন করেছেন
২১মার্চ বিকাল সোয়া ৪টার দিকে আয়নী আরবি পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হয়।এরপর তার পরিবার আয়নীর খোজঁ না পেয়ে এলাকার বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটোজ চেক করে।সিসিটিভি ফুটোজ ২০মার্চ দুপুরের স্কুলের টিফিন ছুটির সময় ভিকটিমকে সবজী বিএতা রুবেলের সাথে দেখা যাই।তাই পাহাড়তলী থানায় জিডি করলে তদন্তের বার পড়ে এসআই দুলালের উপর।এসআই দুলাল আয়নীর পরিবারকে বলেন আপনার মেয়ে প্রেম করে চলে গেছে।এছাড়া অভিযুক্ত আসামী রুবেলকে কিছু কথাবার্তা বলে ছেড়ে দেন তিনি।আদালতে মামলার আরজি জানানোর দিন রাতে সন্দেহভাজন রুবেল কে আটক করে পিবিআই।পরে তার স্বীকারোঔি অনুযায়ী ডোবা থেকে আয়নীর মরদেহ উদ্বার করা হয়।থানা পুলিশের বিরুদ্বে অভিযোগ হওয়ার পর,এসআই দুলালকে দামপাড়া পুলিশ লাইনে ক্লোজড করা হয় এবং তার বিরুদ্বে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা হয়।