তাকে জর্জ টেলিগ্রাফ এর তরফ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়,। তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্যে বলেন সুন্দর একটি উদ্যোগ ও প্রয়াস , যাহারা বেকার ছেলে মেয়েদের কথা ভাবে জাহাজের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে, এবং অন্য যোগানোর পথ করে দেয়, জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, আজ সকাল থেকেই মেলা প্রাঙ্গণে কনফারেন্স রুমে বিভিন্ন একাডেমি সহযোগিতায় বেশ কিছু ছেলে মেয়েদেরকে চাকরির সুযোগ করে দিলেন। এবং তাহাদের হাতে এপয়েন্টমেন্ট লেটার তুলে দিলেন,। দূর দুরান্ত থেকে আশা চাকরি প্রার্থীরা জানালেন সত্যিই একটি সুন্দর প্রয়াস আর আমরা এসেছি অনেক আশা নিয়ে, আমরা সকাল থেকে লাইনে দাঁড়ালেও আজ আমরা খুশি আমাদের পাশে জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিউট থাকায়,।
তাহারা আমাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরী দিয়েছেন লেটার দিয়েছেন এর চাইতে আর বড় পাওনা কিছু নাই। কেউ বলছেন আমি সবে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছি করে একটা চাকরির খোঁজ করার চেষ্টা করছিলাম কিন্তু জর্জ টেলিগ্রাফ আমার সেই আশা পূরণ করে দিল। কেউবা বিএ বি কম পাস, তারাও খুশি। এই চাকরি মেলায় এসে চাকরির পরীক্ষা দিয়ে এবং চাকরি পাওয়ায়, জাহাদের পথ চলা ছিল, একটি ইনস্টিটিউট দিয়ে ১৯২০ সালে শিয়ালদার বুকে ইউনিট করে, আজ তাহারা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয়
রাজ্যগুলিতে প্রায় ৭০ টিরও বেশি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছেন এবং ২৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী নিয়োগ করেছেন,। এবং যে ইনস্টিটিউট থেকে ছাত্রছাত্রীরা, নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলেছেন, যাহারা ন্যাশনাল স্কীল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন, এন এস ডি সি দ্বারা স্বীকৃত, যা সরকার দক্ষতা উন্নয়ন উদ্যোগ মন্ত্রকের অধীনে রয়েছে এবং যাহাদের অনেক কোর্স ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র ওপেন ইউনিভার্সিটি এবং পশ্চিমবঙ্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি সাথে অনুমোদিত, আর এই জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট যখন থেকে কারিগরি শিক্ষার পথ চলা শুরু করেছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে, সেই সময় কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের কোনরকম কারিগরি ট্রেনিং শিক্ষার কোন ব্যবস্থা ছিল না।..
. একমাত্র বাঙালি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান এবং প্রাচীন ও ভারতবর্ষের সর্ববৃহৎ কারিগরি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান ১৯২০ সালে যার পথ চলা তাহার নাম হলো জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট… যাহারা মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী দিকে শুরু করে সকলের পাশে আজও একইভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ও দিচ্ছেন, এই মেলায় বিভিন্ন রকমের কোম্পানি টল দিলেও আজ জর্জ টেলিগ্রাফ ছাত্র-ছাত্রীদের মন জয় করল, প্রথম দিনেই যেভাবে সাড়া পেয়েছেন তার আশা করছেন আরও দুদিন অনেক বেশি সহযোগিতা পাবেন, আজকের মেলায় মাননীয় মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শ্রী সুব্রত দত্ত ট্রাস্ট ও ব্যবস্থাপনায়, পরিচালক শ্রী অনির্বাণ দত্ত ট্রাস্ট ও ডিরেক্টর ,শ্রী অনিন্দ্য দত্ত শিল্প, ডিরেক্টর প্রতিনিধি বিবিসি জর্জ টেলিগ্রাফের গভর্নিং বডির সকল সদস্যবৃন্দ। এই মেলা চলবে একুশে এপ্রিল থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত ,প্রতিদিন দুপুর বারোটা থেকে রাত্রি দশটা পর্যন্ত, মেলায় রয়েছে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী থেকে শুরু করে কারিগরি ও হাতের তৈরি সামগ্রী পর্যন্ত..