বৃহস্পতিবার ১৪ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রাত ৪:৩৫
শিরোনামঃ
জাতীয় নাগরিক পার্টির যুব সংগঠন জাতীয় যুবশক্তি যুব সম্মেলনে- গণমাধ্যম সম্পর্কে ঢালাওভাবে অভিযোগ তোলার প্রতিবাদ জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চাইনি তো এমন কিছু”রানা কোহিনুর ফিল্ম প্রযোজিত সিনেমা প্রেসক্লাবে প্রেস কনফারেন্স করেন বুক জ্বালা করা সমস্যার সমাধান ঘরোয়া ভাবেই জেনে নিন সচিবালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সিদ্ধিরগঞ্জে কলোনি থেকে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার মামলা দিয়ে ভয় দেখানো যাবে না”বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সত্য কথা বলি-মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। রাজভবন অভিযান করতে গিয়ে, পুলিশের হাতে গ্রেফতার ও আহত কংগ্রেস কর্মীরা। গ্রোথ হচ্ছে না, কর্মংস্থান হচ্ছে না,-উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে চৌহালীতে ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশ্য দিবালোকে ‘গ্রেনেড হামলায় মানুষ হত্যা কোন ধরনের গণতন্ত্র ছিল?’-প্রধানমন্ত্রী।

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: আগস্ট, ২১, ২০২১, ৮:১১ অপরাহ্ণ
  • ২৯২ ০৯ বার দেখা হয়েছে

নগর সংবাদ।। ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলার দুঃসহ স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রেখেছেন, ‘গ্রেনেড হামলায় মানুষ মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র ছিল?’ শনিবার (২১ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভায় তিনি এমন প্রশ্ন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আক্রমণকারীদের রক্ষার জন্য সেদিন ভয়াবহতার মধ্যেই পুলিশ লাঠিচার্জ ও কাঁদানেগ্যাস ছুড়েছে। সব আলামত সিটি করপোরেশনের গাড়িতে পানি এনে ধুয়ে নষ্ট করা হয়েছে। একটা গ্রেনেড অবিস্ফোরিত থেকে যায়, সেটিও সংরক্ষণের কথা বলায় একজন অফিসারকে ধমকানো হয়। পরে তাকে নির্যাতনও করা হয়েছে। সরকারের সহযোগিতা না থাকলে তো এমন হতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘ওইদিন রাত ১১টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সে চারজনকে দেশ থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেন খালেদা জিয়া (তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী)। তার মধ্যে তাজউদ্দীনও ছিল। শোনা যাচ্ছে, তখন কর্নেল রশিদ ও ডালিম ঢাকায় এসেছিল। তাদের রক্ষা করে খালেদা জিয়া। যখন তারা জানলো- আমি মরি নাই। তখন দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও জড়িত ছিল।’

২১ আগস্টের ক্ষেত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগস্ট মাস আসেই শোক, ব্যথা ও বেদনা নিয়ে। ১৫ আগস্ট জাতির পিতা, আমার ভাই-বোনসহ সবাইকে হারালাম। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আমাদের চরম যন্ত্রণা ও কষ্টের। বিএনপির অত্যাচারটা শুরু হয়েছিল ২০০১ সালের ১ অক্টোবর থেকেই। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর মতোই নির্যাতন শুরু করেছিল।’ ‘বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর হামলা হলো। আমরা সেটার প্রতিবাদ করলাম। সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশ ডাকলাম। মুক্তাঙ্গনে সভা হওয়ার কথা ছিল, অনুমতি দেয়নি। মধ্যরাতে পার্টি অফিসের সামনে করার অনুমতি দিলো। তখনই সন্দেহ হলো কেন এতো রাতে অনুমতি দিলো। প্রকাশ্য দিবালোকে এভাবে গ্রেনেড হামলা করে মানুষ হত্যা করবে, তা কখনো ভাবিনি’ যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘আমি বাবার পথ ধরেই এ দেশের মানুষের জন্য কাজ করছি। গ্রেনেড, বোমা, বুলেট দিয়ে বারবার হত্যাচেষ্টা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে নেতাকর্মীরা আমাকে বাঁচিয়েছেন।’ বিএনপির সমালোনা করে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘তারা গুম-খুনের কথা বলে। তাদের হারিছ চৌধুরী, সালাউদ্দিনসহ আরও কে কে গুম হয়েছে বলে বেড়ায়। পরে বিদেশে খোঁজ পাওয়া যায়। কেউ ভারতে, লন্ডনে বা আমেরিকায়। আসলে তারা নিজেরা নিজেদের গুম করে রাখে। এটাও এ দেশে ঘটে, দুর্ভাগ্য।’ সভায় ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলার স্মৃতিচারণ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, কার্যনির্বাহী সদস্য ও বিএমএ’র সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell