৭ই মার্চ মঙ্গলবার সকাল সাতটায় বরানগর পৌরসভার সহযোগিতায় এবং চণ্ডীচরণ ব্যানার্জি লেন পল্লীবাসী বৃন্দের পরিকল্পনায়, একটি সুন্দর প্রভাত ফেরির আয়োজন করা হয়, এই প্রভাত ফেরি শুরু হয় তাতিপাড়া চণ্ডীচরণ ব্যানার্জী লেন থেকে রাজকুমার মুখার্জি ও দেশবন্ধু রোড হয়ে বরানগর পৌরসভা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি সামনে এসে শেষ হয়।
এবং রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মাল্যদান করেন, প্রভাত ফেরীতে কয়েকশ ছাত্র ছাত্রী এবং অভিভাবক ও পৌরসভার সকল কর্মী থেকে শুরু করে পৌরমাতা একত্রিত হয়ে পা মেলান , সারা রাস্তাতেই ছিল রবীন্দ্রনাথের গান নৃত্য এবং আবিরের রামধনু, ,
গানের মধ্য দিয়ে ও নৃত্যের মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন আঙ্গি তুলে ধরেন সারা রাস্তা জুড়ে, একদিকে যখন বসন্ত উৎসব পালিত হচ্ছে তখন আশপাশ এলাকায় চলছে হোলির প্রস্তুতি,, কিন্তু যতই হোলি খেলা হোক বসন্ত যে এসে গেছে সেটাই প্রভাত ফেরির মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন।, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তির সামনে সকলে একত্রিত হয়ে আবির খেলায় মেতে উঠলেন। রংবেরঙের আবিরে ভরিয়ে তুললেন পৌরসভার কক্ষ,
প্রত্যেকেই রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ করে মুখে মুখে তার গান গাইলেন, এই সুন্দর প্রভাত ফেরীতে উপস্থিত ছিলেন বরানগর পৌরসভার পৌরপ্রধান মাননীয় শ্রীমতি অপর্ণা মৌলিক, উপ পৌর প্রধান দিপনারায়ণ বসু, এছাড়া উপস্থিত ছিলেন অঞ্জন পাল, রামকৃষ্ণ পাল, জয়ন্ত রায়, আল্পনা লাহা ,বিশিষ্ট সমাজসেবী অজয় গুপ্তা , বরানগর থানার আইসি দেবাশীষ পাহাড়ি সাংস্কৃতিক জগতের মেঘদূত গাঙ্গুলী, সিসিবিএলপির সভাপতি পন্ডিত প্রণবেশ্বর নন্দ,। যুগ্ম সহসভাপতি সিসি বিএনপি’র শ্রীমধুসূদন ব্যানার্জি ও শ্রী গোড়া ব্যানার্জি,। এ ছাড়া যারা সহযোগিতা করেছেন এই সুন্দর প্রভাত ফেরীতে তারা হলেন, সৈকত, বিশ্বজিৎ, সুজন, দেবাশীষ ,পিন্টু ,দিলীপ, সাধন, প্রদীপ, প্রশান্ত ,শিবপ্রসাদ, দীপাঞ্জন, প্রবীর ও দুলাল, প্রভাত ফেরির পূর্বে সকলকে উত্তরীয় দিয়ে সম্মানিত করেন এবং প্রভাত ফেরির শেষে রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে সকলে ফুল দিয়ে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন, ।