সোমবার ৪ঠা আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রাত ১২:৩০
শিরোনামঃ
নীলফামারীতে বিদেশি ফল রাম্বুটান চাষাবাদ করে সাফল নারী কৃষি উদ্যোক্তা খাদিজা আক্তার ভারতে ঢুকে ছবি তোলার সময় আটক দুই কিশোর,ফেরত দিয়েছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী ইনস্টিটিউট অফ ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ সংস্থার পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও সমাবর্তন অনুষ্ঠান। গোবিন্দবাড়ী এলাকা থেকে ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার কোনো দিন অভিনয় ছেড়ে দিলে সাংবাদিকতা করতেও পারি-অভিনেতা মোশাররফ করিম স্বামীকে অপরহরণ করে চার লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে স্ত্রীসহ ৫ আগস্টের মধ্যেই জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষিত হবে-তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। মাদ্রাসার জমি আত্মসাৎ কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা,থানায় আত্মসমর্পণ স্বামীর হারানো বিজ্ঞপ্তি-কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি তাঁর সন্ধান পেলে -যোগাযোগ:01925577310″ “01926447400

ফতুল্লায় স্কুলছাত্র ইমনকে হত্যার পর ৯ টুকরো করার ঘটনায় গ্রেফতার ৩

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: নভেম্বর, ২৫, ২০২৪, ৯:১৬ অপরাহ্ণ
  • ১০৪ ০৯ বার দেখা হয়েছে

 

 

ফতুল্লায় স্কুলছাত্র ইমনকে হত্যার পর ৯ টুকরো করার ঘটনায় গ্রেফতার ৩

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় চাঞ্চল্যকর স্কুলছাত্র ইমনকে হত্যার পর ৯ টুকরো করার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামিকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১ ও র‌্যাব-৭।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় র‌্যাব-১১’র সিপিসি-১’র কোম্পানি কমান্ডার মেজর অনাবিল ইমাম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

এর আগে রোববার চট্টগ্রাম মহানগরীর কর্ণফুলী থানাধীন চরলক্ষ্যা এলাকায় র‌্যাব-১১ ও র‌্যাব-৭’র যৌথ অভিযানে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা হলেন- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আহম্মদ আলী (৬৬) ও সেন্টু মিয়া (৩৬) এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হোসনা বেগম (৫৮)।

র‌্যাব প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়, ২০১৩ সালের ১৬ জুন স্কুলছাত্র মো. ইমন হোসেন (১৪) তার দাদার সঙ্গে নিজ বাড়িতে ঘরে বসে টেলিভিশন দেখছিলেন। রাত সাড়ে ৮টায় এজাহারে উল্লেখিত আসামিরা ভিকটিমকে কৌশলে ঘর থেকে ডেকে বাইরে নিয়ে যান। এরপর ভিকটিম আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। ভিকটিমের বাবা পরের দিন থেকে আশপাশের এলাকাতে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও ভিকটিমকে খুঁজে পায়নি। ২০১৩ সালের ২২ জুন ভিকটিমের বাড়ির উত্তর-পশ্চিম পাশে ধইঞ্চা ও ধান ক্ষেতের মধ্যে ভিকটিম ইমনের ৯ টুকরো গলিত মরদেহ পাওয়া যায়।

প্রসঙ্গত, আসামিদের সঙ্গে ভিকটিমের পরিবারের পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কলহ চলছিল। ভিকটিমের পরিবারের সঙ্গে ঘটনার আনুমানিক দেড় বছর আগে পারিবারিক কলহের জেরে আসামিদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে লাঠি নিয়ে মারামারি হয়। ওই মারামারিতে মামলার আসামি আহম্মদ আলী আঘাতপ্রাপ্ত হন। এ বিষয়টি সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা হলেও আসামিদের ভিকটিমের পরিবারের ওপর আক্রোশ থেকে যায়।

এ শত্রুতার জেরে আসামিরা ২০১৩ সালের ১৬ জুন ভিকটিম মো. ইমন হোসেনকে কৌশলে বাড়ি থেকে ডেকে এনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে মরদেহ টুকরা টুকরা করে ধইঞ্চা ও ধান ক্ষেতের মধ্যে লুকিয়ে রাখে। পরবর্তীতে ভিকটিমের বাবা লোক মারফত সংবাদ পেয়ে ভিকটিমের মরদেহ শনাক্ত করেন।

এ ঘটনায় নিহত ইমনের বাবা বাদী হয়ে নয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত চার-পাঁচজনকে আসামি করে ফতুল্লা থানায় হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় ২০২২ সালের ২০ মার্চ নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক বেগম ছাবিনা ইয়াছমিন স্কুলছাত্র শিশু ইমন হত্যা মামলার চারজনের মৃত্যুদণ্ড রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে এ মামলায় দুই নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও চারজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell