বন্দরে পরকীয়ার টানে প্রবাসী স্বামীকে রেখে স্ত্রী উধাও
স্টাফ রিপোর্টারঃ বন্দর তিনগাঁও এলাকার মৃত কালাচান বাবুর্চির ছোট ছেলে প্রবাসী মো রুবেলের স্ত্রী নীলা পরকীয়ার টানে অর্থ অলংকার নিয়ে উধাও। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে বন্দর ইউনিয়নের তিনগাঁও গ্রামের মৃত মো কালাচাঁন বাবুর্চির ছোট ছেলে গত বছর আগষ্ট মাসে সৌদি থেকে ছুটিতে আসলে সোনারগাঁও উপজেলার বৌদ্বর বাজার ইউনিয়নের রামগঞ্জ, বড় তিলক গ্রামের প্রতারক মহসিন মিয়ার মেয়ে নীলা (১৯) আক্তারের সাথে ইসলামি শরীয়া মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আরো জানা যায় যে প্রবাসী রুবেল বিয়ের দুই মাস পরেই নতুন বউ রেখে ছুটি শেষে প্রবাসে চলে গেলে। গত তিন মাস আগে পরকীয়া আসক্তি স্ত্রী নীলা তার বাবার সাথে নিজ বাড়িতে বেড়াতে যায় সাথে ছিল ৫ ভরি স্বর্ণলংকার যাহা বর্তমান মূল্য চার লক্ষ আশি হাজার টাকা ও পরিবারের কাউকে না জানিয়ে সাথে নগদ অর্থ এক লক্ষ টাকা কৌশলে হাতিয়ে নিয়ে যায়। তথ্য সূত্রে জানা যায় যে পরকীয়া আসক্তি নীলা ইতি পূর্বে একাধিক ছেলের সাথে সম্পর্কের বিষয়টি তার ভাসুর বুজতে পারলে কৌশলে বাবার বাড়ি থেকে ১০/১২ দিন পরেই গত ২৫ আগষ্ট সকালে পরিকল্পিত ভাবে পরকীয়ার টানে উধাও হয়ে যায়। এলাকাবাসী বলেন এই পরিবারের কু-কর্মের জন্য এলাকাবাসী দায়ী নয় এই মেয়ের একাধিক বিয়ে হয়েছে অনেক আগেই। সুন্দরী মেয়ে দেখে বিয়ে করাইছেন এখন তো পরকীয়া করবোই তাদের পরিবারের অধিকাংশ মেয়েদের পরকীয়ায় আসক্তি একাধিক বিবাহে লিপ্ত আছেন তারা। পরকীয়া আসক্তি নীলার বাবা প্রতারক মহসিনকে মুঠোফোনে কল দিলে তিনি কৌশলে বলেন আমি খুবই পেরেশানিতে আছি আমার মেয়ে কোথায় আছে জানিনা। এদিকে প্রবাসে থাকা স্বামী রুবেল ও তার পরিবার যোগাযোগ করলে পরকীয়ার টানে উধাও হওয়া স্ত্রী নীলার বাবা প্রতারক মহসিন ও তার পরিবার টালবাহানা করে হুমকি ধামকি দিয়ে সত্য আড়াল করার প্রায়তারা করছে। এবিষয়ে এলাকাবাসীর পরামর্শ নিয়ে ছেলের বড় ভাই বাদী হয়ে বন্দর থানায় একটি লিখত অভিযোগ দায়ের করেন এবং বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে উকিল নোটিশ পাঠানো হয়।