বাকেরগঞ্জে অবৈধভাবে সড়ক পরিবহনে নৈরাজ্য ও ব্যাপক চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে।দীর্ঘদিন যাবত বাকেরগঞ্জ উপজেলা জুড়ে যেন চাঁদাবাজীর মহোৎসব চালাচ্ছে এক প্রভাবশালী সিন্ডিকেট।প্রশাসনের নাকের ডগায় হচ্ছে এসব চাঁদাবাজি!এসব চাঁদাবাজি কোন কিছুতেই যেন থামছে না! দিন-দিন চাঁদাবাজির হার বেড়েই চলেছে। চাঁদা না দিলে ব্যাটারি চালিত অটো রিস্কা জব্দ করে ফেলে এই চাঁদা চক্রের সদস্যরা এমন কিছু অভিযোগ করেছেন সাংবাদিকদের কাছে কিছু ভুক্তভোগীরা। বাকেরগঞ্জে অবৈধভাবে ট্রলি থেকে মাসিক চাঁদা,প্রতিদিন প্রতিটি পরিবহন থেকে পার্কিং এর নামে চাঁদা ও ট্রাক থেকে চাঁদা ,ও থ্রি হুইলার থেকে চাঁদা উত্তোলনের টাকায় পকেট ভারি করছে এরা!কারা এরা জানতে চায় জাতি! এ নিয়ে পুরো বাকেরগঞ্জ উপজেলা জুড়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়- বাকেরগঞ্জ পৌরসভা আওতা থেকে শুরু করে পৌরসভার নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদা তুলছে এখন ইউনিয়নে ইউনিয়নে!! এ সময় সাংবাদিকরা চাঁদা উত্তোলনের চিত্র ও ভিডিও চিত্র ধারণ করা শুরু করলে চাঁদা উত্তোলনকারী নাসির নামক এক ব্যক্তি বারবার সাংবাদিকদের ক্যামেরা বন্ধ করতে বলেন এবং ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে এবং আঙ্গুল নাড়িয়ে কথা বলে!এবং বলে (মেয়র সাহেব) ও উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি কালাম ডাকুয়ার কাছে অফিসে গিয়ে কথা বল!এখানে আসো কেন!আমার কাছে কি তোদের!এসব বলে স্থানীয় এক সাংবাদিক জাতীয় দৈনিক আজকের ভোরের কন্ঠের-মফস্বল সম্পাদক,দেশ চ্যানেলের বরিশাল বিভাগীয় প্রধান,দৈনিক সংবাদ বরিশালের প্রকাশক ও সম্পাদক সুমন ভূঁইয়া’কে হুমকি দেয়
এ সকল চাঁদাবাজি বন্ধে-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাকেরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন,বরিশাল জেলা প্রশাসন বাকেরগঞ্জ থানা প্রশাসনসহ বাংলাদেশের সকল প্রশাসন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে ভুক্তভোগী ও বাকেরগঞ্জ উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ। অবিলম্বে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে এই চাঁদাবাজ সেন্টিকেটের সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা গ্রহণ করে শাস্তির দাবি জানিয়েছে বাকেরগঞ্জবাসী। উল্লেখ্য:-এ সকল চাঁদাবাজির বিষয়ে বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল দাস ও থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মাকসুদুর রহমান’কে সাংবাদিকরা অবহিত করলে তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন,এবং আরও বলেন এ সকল চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত যারা তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।