শনিবার ১লা নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রাত ৪:৩৩
শিরোনামঃ
বিশ্বাসযোগ্যতা আশা করেছিলাম, তারা তা রাখেনি,দেশের বর্তমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার দায়ী’জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে-বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শুভেচ্ছা বিনিময় ৩১ অক্টোবর লিবিয়া থেকে নিজ দেশে ফিরেছেন ৩১০ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি। ১৭ বছর দেশে নির্বাচন হয়নি যারা ক্ষমতায় ছিল-লুটপাট করেছে, দুর্নীতি করেছে”শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি। নির্বাচনের বিকল্প নেই, নির্বাচনের আগে গণ ভোটের ব্যাপারে আদেশ জারি করতে হবে-সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আওয়ামী লীগের সাবেক (এমপি) কনিকা বিশ্বাস ভারতে মারা গেছেন। বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা পরিধান করতে যাচ্ছেন নতুন রঙের নতুন পোশাক। গণভোট বা রাজনৈতিক দলের অমীমাংসিত বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন-আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল ৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণ: টাকা দিয়ে ধামাচাপার চেষ্টা করে লম্পট এড.সাখাওয়াত হোসেন খানের মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা জানাই: পলাশ

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে সরকারিভাবে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: জানুয়ারি, ২, ২০২৫, ৯:৫৩ অপরাহ্ণ
  • ৩৫৮ ০৯ বার দেখা হয়েছে

 

 

 

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে সরকারিভাবে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে সম্প্রতি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কলকাতা থেকে সপরিবারে ঢাকায় আনা হয় এবং তার বসবাসের জন্য ধানমন্ডির ২৮ নম্বর (পুরাতন) সড়কের ৩৩০-বি বাড়িটি বরাদ্দ দেওয়া হয়।

 

কবিকে ১৯৭৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় এবং একই বছরে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। জীবনাবসানের পর কবিকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। পরে তাকে জাতীয় কবি হিসেবে সম্বোধন করে কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৮ জারি করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, ১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর অবিভক্ত ভারতের কলকাতার এলবার্ট হলে সমগ্র বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসু, বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, এস ওয়াজেদ আলী, দীনেশ চন্দ্ৰ দাশসহ বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্বের উপস্থিতিতে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কান্ডারি’ এবং ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

পরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশে কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টারা কবিকে ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। কাজী নজরুল ইসলাম সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃত হলেও তাকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে সরকারিভাবে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, যেহেতু কাজী নজরুল ইসলামের জাতীয় কবির মর্যাদার বিষয়টি ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সত্য এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে স্বীকৃত এবং যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাকে জাতীয় কবি ঘোষণা করে সরকারি প্রজ্ঞাপন প্রত্যাশা করে, সেহেতু তার ঢাকায় আসার তারিখ (৪ মে ১৯৭২) থেকে জাতীয় কবি ঘোষণাপূর্বক গেজেট প্রজ্ঞাপন প্রকাশের প্রস্তাব গত ৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদন করা হয়।

এতে বলা হয়, যেহেতু কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ৪ মে থেকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশের প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদিত হয়েছে, সে কারণে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হলো এবং এটি সবার অবগতির জন্য গেজেট আকারে প্রকাশ করা হলো।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell