২১শে জানুয়ারী রবিবার, ঘাটা রবীন্দ্র সরণী সংযোগস্থলে তৃণমূল কংগ্রেসের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে, সাহার উদ্যোগে এক বিশাল বসে আঁকা প্রতিযোগিতা আয়োজন, 2000 এরও বেশি ছোট ছোট খুদে বাচ্চারা অংশগ্রহণ করেছিলেন এই বসে আঁকা প্রতিযোগিতায়, প্রতিযোগিতায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন মাননীয় সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, যার অনুপ্রেরণায় এই এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়নের কাজ হয়েছে। যিনি সব সময় মানুষের পাশে থেকে তাদের সুবিধার অসুবিধার কথা ভাবেন, মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উত্তর কলকাতা সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, মাননীয়া সাংসদ মালা রায়, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডঃ নিখিল লাহা, সুনন্দা সরকার কাউন্সিলর, বাবু সরকার ,চন্দনা মিত্র , স্বপ্না দাস, দেবাশীষ সেন, কাজল বিশ্বাস, জে পি জৈন সহ আরো অন্যান্য সম্মানীয় ব্যক্তিগণ। ঠিক সকাল ১১ টায় প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে এই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন। সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়,
সকল সম্মানীয় অতিথিদের একে একে ব্যাচ উত্তরীয় পরিয়ে সম্মানিত করেন পৌর মাতা ইলোরা সাহা। প্রতিবছরের ন্যায় এই বৎসরও এই বসে আঁকা প্রতিযোগিতা হলেও একটা আলাদা আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে সবার মনে, কারণ একদিকে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের ২৭তম জন্ম দিবস, অন্যদিকে একটা পিকনিকের মতো আয়োজন, ছোট ছোট বাচ্চাদের আঁকা থেকে খাওয়া থেকে আনন্দ এবং তাদের হাতে ছোট ছোট গিফট ও পুরস্কার তুলে দেওয়া, সবকিছু আয়োজন ছিল, সমস্ত ছোট ছোট শিশুর অভিভাবকরা খুশি, এরকম একটি অনুষ্ঠানে তাদের ছেলে মেয়েদের আনতে পারায়।
বাচ্চাদের উৎসাহ চোখে পড়লো, সবার হাতেই পেন্সিল আর ড্রইং এর খাতা, আঁকার বিষয় যেমন খুশি আঁকো, চারটি গ্রুপে ভাগ করে দিয়েছিলেন, এই চারটি গ্রুপেই আঁকার বিষয় ছিল ,যেমন খুশি আঁকো হলেও, পরিবেশকেই বিশেষ করে প্রাধান্য দিয়েছেন, উদ্যোক্তা পৌর মাতা ইলোরা সাহা বলেন, কোন কিছু আমার একার পক্ষে করা সম্ভব নয়। আমি শুধু উৎসাহিত করেছি এই সকল ছোট ছোট শিশুদের, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী অনুপ্রেরণায় এবং আমাদের এলাকার যিনি সাংসদ মাননীয় সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় এবং মাননীয়া সাংসদ মালা রায় যাহারা সবসময় আমাদের পাশে থাকেন, আমাদের সুবিধে ও অসুবিধের কথাগুলি শোনেন এবং সেগুলিকে বাস্তবায়িত করে তৈরি করার চেষ্টা করেন আমরা তাহাদের আদেশে করে থাকি,
উনারা আমাদের পাশে না থাকলে কখনোই আমাদের পক্ষে এই ধরনের কোন কিছু করা সম্ভব হতো না, যাহারা সবসময় মানুষের সুখ দুঃখের কথা বোঝেন, কোথায় কি অসুবিধে হচ্ছে দেখার চেষ্টা করেন এবং সেগুলিকে বাস্তবায়িত করেন, সেটা কি উদ্যোগ নিয়ে করার চেষ্টা করি, আমাদের এলাকায় অনেক কিছু অসুবিধে ছিল ,জলের সমস্যা, লাইটের সমস্যা, রাস্তার সমস্যা এবং কিছু অসহায় মানুষের ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা অসুবিধে, কিন্তু মাননীয় সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়।
তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন এবং সেখানকার উন্নয়নের কাজে হাত বাড়িয়ে ছেন, এলাকার মানুষ খুশি, এছাড়াও তিনি বলেন আমাদের নেত্রী মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী এবং অভিষেক ব্যানার্জীর চিন্তধারা প্রথম থেকেই পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন, মানুষের পাশে থাকা, তাই বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্য দিয়ে চেষ্টা করেছেন ,সেই সকল মানুষদের ও এলাকার উন্ননয়ন করা। এই রং তুলির মধ্য দিয়েও ছোট ছোট বাচ্চাদের মনে সেই প্রেরণা যোগানোর চেষ্টা করেছেন, ছোট বাচ্চাদের রঙের টানে ,ফুটে উঠবে প্রকৃতির রূপ । তাই সকলে মিলে আমাকে সহযোগিতা করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। অভিভাবকদের কাছেও আমি কৃতজ্ঞ, এইভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার জন্য।