সিদ্ধিরগ্জ প্রতিনিধি।।
যানা যায় গত ৫ ই আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের ছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে পতন ঘটলে, আজমেরী ওসমানের,অস্ত্র ভান্ডারের প্রধান সেনাপতি সন্ত্রাসী নাসির ৬ তারিখ পালিয়ে যায়।ইতি মধ্যে নাসির পুরানো ভিসায় দেশ ত্যাগ করেলেও তার সন্ত্রাসী পুত্রদেশে থেকে যায়।ক্ষমতা পতনের পর ভেকেশন কাটাতে ২/৩ জন সঙ্গীয় সাথী নিয়ে মদ্যপান ও উল্লাস করতে দেখা যায় নাসির পুত্রকে। জানা যায় নাসির পুত্র কিশোর গ্যাং আলিফ,ইয়ামিন,ইভন, নাসিরের বড় ভাই জসিম ও তথা কথিত কিছু বিএনপির নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে নাসিরের অপরাধ স্বর্গরাজ্য এখনো নিয়ন্ত্রণ করছে। তাদের কাছে রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সহ দেশীয় অস্ত্র ও নামিদামি ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল। ইতিমধ্যেই নাসির পুত্র বিএনপির এক নেতার ছেলেকে একটি দামী
মোটরসাইকেল উপহার দিয়ে সু-সম্পর্ক বজায় রেখেছে।ক্যাম্বিয়ান স্কুলের সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন,ছাত্র আন্দোলনের সময় নাসিরপুত্র সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের ও শিক্ষকদের নানা হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে। জেলা পরিষদ ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজের ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে আলিফ মাদক ও কিশোরগ্যাং স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলে।নাসির পুএ আলিফকে সবাই ক্যামব্রিয়ানে কিশোর গ্যাং লিডার, ইভটিজার হিসেবে চিনে। নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক মেয়ে জানায়, অন্তরঙ্গ ওই মেয়ের সাথে কিছু ছবির ব্ল্যাকমেলিং করে গত ৭ তারিখ হইতে এই পর্যন্ত আলিফ তার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকার অধিক হাতিয়ে নিয়েছে।ঐ মেয়েকে বিয়ে করার কথা থাকলেও এখন নানা টালবাহানা করছে আলিফ।সাধারণ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দাবি আলিফকে আইনের হাতে দেওয়ার আগে দশ মিনিটের জন্য যেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়।৫ সেপ্টেম্বর শহীদি মার্চ শেষে নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতা জানায় কোথায় ক্যাডার নাসির ও তার পুত্র আলিফ?তাদের সন্ধান চাই,আজ কেন মিছিলে বাধা দিতে আসলো না,আজ কেন তুমি হুমকি দিল না আমরা তার পুরো পরিবারের সন্ধান চাই।বিশস্ত সূত্র মতে নাসিরের যে দেশে আছে, তার ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে,সুতরাং নাসির দেশে এসে নতুন করে ভিসা করে আবার বিদেশে পারি জমাবে তাই তার বাহিনীর মধ্যমে বিএনপির কথিত নেতাদের সহায়তায় তার অপরাধ জগত এখনো পরিচালনা করে যাচ্ছে।তার ১৫ কোটি টাকা নিয়ে গায়েব হওয়ার সংবাদ পরে অনেকেই জানাচ্ছে তার টাকার ও সম্পত্তির পরিমান আরো দিগুণ হবে।নাসির সন্ত্রাসীর সময়কালে দুই এক মাস পর পর গাড়ি পরিবর্তন করতে দেখা যেত,সেই সাথে ব্যবহার করতো নতুন নতুন অস্ত্র। নাসির ও তার বাহিনী এবং নাসিরের পরিবারের সদস্যদের আটক করা গেলে নারায়ণগঞ্জের অনেক খুন,গুম,চাঁদাবাজির তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে সুশিল সমাজ মনে করেন।।