মুন্সিগঞ্জের পদ্মার শাখা নদীর তীরে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে বিলীন হয়েছে নদী তীরের সর্দারকান্দি, শম্ভুহালদারকান্দি গ্রামের অর্ধকিলোমিটার অংশ। এছাড়া ধসে পড়েছে ভিটেমাটি, উপাসনালয়সহ বিভিন্ন স্থাপনা। উপজেলা প্রশাসনের হিসাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় দুই শতাধিক পরিবার।
এদিকে নদীতে স্রোত অব্যাহত থাকায় বুধবারও (১৪ সেপ্টেম্বর) অব্যাহত রয়েছে ভাঙন। রাত থেকে বিলীন হয়েছে বেশ কয়েকটি ভিটেমাটি।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মো. আল জুনায়েদ জানান, ১৯৮ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদেরকে ২০ কেজি করে চাল বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। ভাঙন কবলিতদের পুনর্বাসনে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। আশা করছি শিগগিরই বরাদ্ধ আসবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জহিরুল হক সরকার জানান, পাঁচশ ২০ মিটার অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ফেলার হবে। দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকার আপদকালিন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আজকের মধ্যে কাজ শুরু হবে।