রবিবার ৯ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ দুপুর ১২:০৯
শিরোনামঃ
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের ১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে,৩১ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৫ অনুষ্ঠিত হল। নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্ত বক্তব্য দিচ্ছেন যারা, নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছেন, তারা পতিত স্বৈরাচারী সরকারের দোসর-প্রেস সচিব শফিকুল। আলম গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা চলছে ৭ই নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান জানান-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন-প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা হত্যাকাণ্ডের দায় ‘নিরাপত্তা বাহিনী’র ওপর দিলেন শেখ হাসিনা। নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা গ্রেপ্তার নোয়াখালীতে সিএনজি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আইল্যান্ডে ধাক্কা, শিশু নিহত রাঙামাটি হাসপাতালে সিনিয়র নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত না নিলে অন্তর্বর্তী সরকার সিদ্ধান্ত নেবে-প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: জানুয়ারি, ২৩, ২০২৫, ৯:৫৯ অপরাহ্ণ
  • ১৩৬ ০৯ বার দেখা হয়েছে

 

 

 

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

মেহেদী হাসান তুষারঃ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১২৬ জন গাজীপুর: ২০০৯ সালে রাজধানীর পিলখানায় হত্যাকাণ্ড নিয়ে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১২৬ জন মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার মধ্যে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এর সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় বৃহস্পতিবার ভোরে ১২৬ জনের মুক্তির আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই শেষে ১২৬ জনকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

 

এরমধ্যে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ থেকে ২৪ জন, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে ৮৯ জন এবং কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১৩ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী জওয়ানরা সংস্থাটির সদর দপ্তর রাজধানীর পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন। এই বিদ্রোহের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রচলিত আইনে বিচার করে।

 

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিল হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা। খুনের মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের আপিলের রায় হয়। অপরদিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামি রয়েছেন। হত্যা মামলার সঙ্গে এটিরও বিচার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে শুধু হত্যা মামলার সক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেনি। এক পর্যায়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত করে দেয় রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell