রবিবার ১৬ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ দুপুর ১২:৩৪
শিরোনামঃ
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণমোটরসাইকেলে আগুন দেয় -দুর্বৃত্তরা। মানুষ আর বিশ্বাস করে না, ভোটও দেবে না জামায়াত ইসলামি কে -মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিভাবক সমাবেশে পুলিশ সুপারের বার্তা রাজধানীার আলোচিত “২৬ টুকরো লাশ”লোমমহর্ষক তথ্য বেড়োলো”পরকীয়ার কারণে হলেন ভয়ংকর খুনি। স্ত্রীর রিয়া মনির দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার হলেন হিরো আলমস্ত্রীর রিয়া মনির দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার হলেন হিরো আলম মডেল একাডেমী নারায়ণগঞ্জের ১৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আব্দুর রহমান ছেলে খুনের মামলা করেন-আসামি লিমন গ্রেফতার রাজধানীর এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন-জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ স্পষ্ট ব্যাখ্যা চায় এনসিপি। ফিলাটেলিক ডাকটিকিট প্রদর্শনী, “বঙ্গপেক্স ২০২৫” এর শুভ সূচনা করলেন, রাজ্যপাল ড: সি ভি আনন্দ বোস। থোরাসিক-ভাসকুলার দল ও ALCATI ক্লিনিকের সূচনা

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: জানুয়ারি, ২৩, ২০২৫, ৯:৫৯ অপরাহ্ণ
  • ১৪৫ ০৯ বার দেখা হয়েছে

 

 

 

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

মেহেদী হাসান তুষারঃ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১২৬ জন গাজীপুর: ২০০৯ সালে রাজধানীর পিলখানায় হত্যাকাণ্ড নিয়ে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১২৬ জন মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার মধ্যে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এর সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় বৃহস্পতিবার ভোরে ১২৬ জনের মুক্তির আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই শেষে ১২৬ জনকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

 

এরমধ্যে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ থেকে ২৪ জন, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে ৮৯ জন এবং কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১৩ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী জওয়ানরা সংস্থাটির সদর দপ্তর রাজধানীর পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন। এই বিদ্রোহের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রচলিত আইনে বিচার করে।

 

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিল হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা। খুনের মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের আপিলের রায় হয়। অপরদিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামি রয়েছেন। হত্যা মামলার সঙ্গে এটিরও বিচার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে শুধু হত্যা মামলার সক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেনি। এক পর্যায়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত করে দেয় রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell