শনিবার ১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ দুপুর ১২:২৭
শিরোনামঃ
রাজধানীতে ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা-৪ জন গ্রেফতার বাবা দীপক মেয়ে রাধিকাকে গুলি করে হত্যা চুয়াডাঙ্গা ঋণের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় অফিসের বারান্দায় তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ কলকাতার অক্সফোর্ড বুক স্টোরে শুভ সূচনা হলো, লেখক দেবাশীষ ভৌমিকের – চতুর্থ বই,” ফার্স্ট ডে আট ওয়ার্ক “ নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন প্রসেনজিৎ তিন ভাই বোন এক সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ,যমজ দুই ভাই একই রেজাল্ট যাত্রাবাড়ীতে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধে  স্ত্রীর পর স্বামীর মৃত্যু ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন ইন্টারনেট সচল রাখতে করণীয় নির্ধারণের নির্দেশ-প্রধান উপদেষ্টা হায়রে ফেজবুক টেলিগ্রামে প্রেম: নোয়াখালীর মাদরাসা ছাত্রীকে পতিতালয়ে বিক্রি রোজার আগেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে ‘নির্বাচনে ডিসি-এসপি-ইউএনও-ওসি রদবদল-প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: জানুয়ারি, ২৩, ২০২৫, ৯:৫৯ অপরাহ্ণ
  • ৮৫ ০৯ বার দেখা হয়েছে

 

 

 

১২৬ জন বিডিআরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ

মেহেদী হাসান তুষারঃ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১২৬ জন গাজীপুর: ২০০৯ সালে রাজধানীর পিলখানায় হত্যাকাণ্ড নিয়ে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১২৬ জন মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার মধ্যে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এর সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় বৃহস্পতিবার ভোরে ১২৬ জনের মুক্তির আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই শেষে ১২৬ জনকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

 

এরমধ্যে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ থেকে ২৪ জন, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে ৮৯ জন এবং কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১৩ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী জওয়ানরা সংস্থাটির সদর দপ্তর রাজধানীর পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন। এই বিদ্রোহের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রচলিত আইনে বিচার করে।

 

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিল হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা। খুনের মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের আপিলের রায় হয়। অপরদিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামি রয়েছেন। হত্যা মামলার সঙ্গে এটিরও বিচার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে শুধু হত্যা মামলার সক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেনি। এক পর্যায়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত করে দেয় রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell