””সম্পা দাস,–সম্পাদক,দৈনিক নগর সংবাদ,নগর সংবাদ ২৪ ডটকম,নগর টিভি,(ভারত) কলকাতা ব্যুরো”
১৭ ই অক্টোবর শুক্রবার, প্রাইভেট রোড দমদমে অবস্থিত, ৭৪তম বর্ষে, দমদম লক্ষ্মীনগর অধিবাসী বৃন্দের এবারের ভাবনা, ১১০ ফূটের বৃন্দাবনের অনুকরণে চন্দ্রদয়ের মন্দির। এবারে পূজা প্রেমী ও দর্শকদের চমক দিতে চলেছেন। আর নিয়েই লক্ষ্মীনগরে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করলেন।
মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে অনুসরণ করে ও তাহারা কাজ ও কর্মধারা কে অনুসরণ করেই প্রধান পৃষ্ঠপোষক সুরজিৎ রায়চৌধুরী পৌর প্রতিনিধি এবং রীতা রায়চৌধুরী দ: দমদম এর প্রতিনিধির উদ্যোগে তাহাদের ভাবনা তুলে ধরতে চলেছেন। এবারের পরিকল্পনা ও ভাবনা মানুষের মন কারবে বলে মনে করছেন। দর্শকদের সমাগম হবে , তাই সব কিছুকে মাথায় রেখে,যাতে কোনো রকম দর্শকদের অসুবিধা না হয় , কোনো কারো বিপদ না ঘটে, পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে পৌরসভার অনুমতি ও সহযোগীতা চেয়েছেন।
তাহারা বলেন কালীপুজো মানে সবাই যানে বারাসত ও হাওড়া জেলায়, যেখানে মানুষের ঢল নামে, কিন্তু এই অঞ্চলটা অধুষিত অঞ্চল হওয়ায়, এখানকার যারা এই কালীপুজো চালিয়ে যাচ্ছে, এবং একটু একটু করে বড় করে তোলার চেষ্টা করেছে, আমরা সেই সকল মানুষের পাশে থেকে এবং এলাকার মানুষকে এই পূজো দুইদিন আনন্দ দিতে এই পূজোকে তূলে ধরার চেষ্টা করেছি, আগামী দিনে যেনো নেকস্ট জেনারেশন চালিয়ে যেতে পারে।
এই পুজো সবার জন্য ১৯শে অক্টোবর দরজা খুলে যাবে , সবাই দেখার সুযোগ পাবে।
আমরা পূজো ছাড়া সবাইকে নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক কাজ পর্দার আড়ালে করে থাকি , ক্যামেরার ও মিডিয়ার সম্মুখে না এসে , অসহায় মানুষের ছেলেমেয়েদের জন্য জামা কাপড় পৌঁছে দেওয়া, ঔষধ পৌঁছে দেওয়া, সহ অন্যান্য কাজ।
আর একটা কথা বলবো এটা কোনো পার্টির পূজো না , সবার পূজো, সবাই নিয়ে পথচলা ।যা মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবাইকে শিখিয়েছেন, এগিয়ে চলার পথ দেখিয়েছেন,
ধর্ম যার যার পূজো সবার ।
তাই সবাই একসাথে আসুন পূজোকে এগিয়ে নিয়ে চলি, সবাইকে নিয়ে খুশির আনন্দে মেতে উঠি, সব দুঃখ ভুলে যায়।
