১১ অক্টোবর শুক্রবার, আনন্দপুর আরবানা কমপ্লেক্সের, পাঁচ নম্বর টাওয়ারে অবস্থিত, দাস পরিবারের দুর্গাপুজো এবারে প্রথম বর্ষে পদার্পণ করল, প্রথম বর্ষে তারা আজ কুমারী পূজার আয়োজন ও সন্ধিপূজো করলেন।
একটি ছোট্ট শিশুকে কুমারী রূপে পূজা করা হয়, চারজন ব্রাহ্মণের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে। পুজো দেখার জন্য ভিড় জমে দাস পরিবারে এই পূজার মূল উদ্যোক্তা, দীপঙ্কর দাস ও প্রিয়দর্শিনী দাস। উপস্থিত ছিলেন পিতা বাবলু দাস, দাদা শুভঙ্কর দাস, শশুর প্রদীপ শংকর মজুমদার , কৃষ্ণা মজুমদার, এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইন্দ্রনীল চ্যাটার্জী, দীপান্বিতা চ্যাটার্জী, শিলা, সানা ,সাগরিকা সহ অন্যান্যরা । বাড়ির পুজো মানেই আলাদা একটা আনন্দ , আর এই পুজো বহুদিন ধরে করার অপেক্ষায় ছিলেন, কারণ আর্থিক অবস্থা ভালো না থাকায় কোনোভাবেই দুর্গাপুজো করতেন
,কিন্তু এই প্রথম বছর তারা কৃষ্ণনগরের রাজবাড়ীর যে প্রতিমা, কিছুটা তার আদলে তৈরি করেছেন, এবং গুরুদেবের অনুমতি নিয়ে প্রতিমা তৈরী থেকে পুজোর আয়োজন, শুধু তাই নয় , দাস বাড়ির লোকেরা কোন কিছু ত্রুটি রাখেনি, এবং কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করেননি। সবাইকে নিয়ে চলার চেষ্টা করেন, দাস বাড়ির পুজো মানেই প্রতিমার রনং দেহি সব সময় রাগ রাগ ভাব। কুল থেকে চুরি করে যাবতীয় পূজোর জিনিস মহাশয়ের কাছে এই পত্রিকাটি ধরে দেন
শুধু কাশি বিশ্বনাথ ধাম থেকে পুজোর উদ্যোক্তা ভোগের সমস্ত মসলা ও সবজি এনেছেন। জগন্নাথ মন্দিরে যে ভাবে ভোগ তৈরি হয়, আমরাও চেষ্টা করেছি এই আনন্দটাকে কেড়ে নেবেন না এগিয়ে চলার সুযোগ দিন। আজ ভোর তিনটে থেকে শুরু হয়ে যায় শুভ অষ্টমী পুজো, এরপর এই রায় বাড়ির পরিবারে কুমারী পুজো শুরু হয় কুমারী পূজার পর সন্ধিপূজো আর সমস্ত কিছু এলাকায় ঘোরান সকলের শান্তি কামনায়।
রাস্তায় বেরোলে কিছু না কিছু বিপদ জেনে নেওয়া দরকার, যা আমাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকলেও চেষ্টা করেন, বাঙ্গালীদের আনন্দের সাথে মিশে যেতে।। দাস পরিবারের পুজো নিষ্ঠা ও সুন্দরভাবে তৈরি করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ এছাড়াও চ্যানেলে তরফ থেকে সেরা প্রতিমা সম্মানিত করলো।