আজ ১৭ই এপ্রিল বুধবার, ঠিক বিকেল পাঁচটায় , রাজ্য চারুকলা পর্ষদের ,অবনীন্দ্র সভাঘরে , কলকাতা যীশু..আন্তর্জাতিক কবিতা পত্রিকার উদ্যোগে, বৈশাখী উৎসব ২০২৪ পালিত হল। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং যিনি এই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করলেন মাননীয় কবি সুবোধ সরকার।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি মৃদুল দাশগুপ্ত, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মাননীয় অভিনেতা ও কবি সতীনাথ মুখোপাধ্যায় এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য কবি রাশেদ হাসান, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অঞ্জল চট্টোপাধ্যায়, অলোক চন্দ, দেবযানী বসু কুমার, পিনাকী রায়,
বিপ্লব চক্রবর্তী, রাম কিশোর চট্টোপাধ্যায়, রীনা গিরি, শিবাশিস মুখোপাধ্যায় এবং সম্রাট দত্ত। সকলের সহযোগিতায় এবং একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে, সকল অতিথিরা একত্রিত হয়ে বৃক্ষে জল দিয়ে আজকের অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন।
এরপর একে একে সম্মানীয় অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে সম্মানিত করেন এবং হাতে একটি করে বিদ্যাসাগরের মূর্তি তুলে দেন ও পুস্তক তুলে দেন। সবার প্রথমে উন্মোচিত ও স্বাগত ভাষণ দেন, সাতকর্ণী ঘোষ ও চন্দ্রিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যাহাদের প্রচেষ্টায় আজকের বৈশাখী উৎসব আলোকিত হয়ে উঠেছে।, অনুষ্ঠান চলবে দুইদিন যাবত,
তবে এই বৈশাখী উৎসব বিভিন্ন হলে সাত দিন ধরে করে আসছে বলে জানা যায়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সকল শিল্পী কে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন, তাহাদের কবিতা ,বিতর্ক সভা , সংগীতের মধ্য দিয়ে, এই বিতর্ক সভায় একটি ট্রাক লাইন ব্যবহার করেছেন, পদ্য দিয়ে শুরু হলো গদ্য অনেক এগিয়ে… এই ট্র্যাক লাইনের মধ্য দিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বিতর্ক সভা শুরু হয়।
বিভিন্ন জায়গা থেকে বাচিক শিল্পীরা তাদের সমবেত কবিতা শোনান। সংক্ষিপ্ত কথা বলতে গিয়ে, অতিথিরা বলেন, কলকাতার যীশু এই ট্র্যাক লাইন নিয়ে, যেভাবে আসতে আসতে যীশুকে স্মরণ করে, আন্তর্জাতিক কবিতা পত্রিকার উদ্যোক্তা এগিয়ে চলেছেন এবং টানা সাত দিন ধরে বৈশাখী উৎসব করছেন, আমরা কুর্নিশ জানাই।,
এইরকম সাতদিন ধরে বৈশাখী উৎসব, আমরা এর আগে কখনো দেখিনি।, এই উৎসবের মধ্য দিয়ে যেভাবে শিল্পীদের কাছে করার চেষ্টা করেছেন, আমরা এটুকুই বলবো ,আরও এগিয়ে চলুক, শিল্পীদের সকলকে এক করুক, কলকাতার যীশু দেশ থেকে দেশান্তরে ছড়িয়ে যাক, আন্তর্জাতিক কবিতা পত্রিকার কর্ণধার সাতকর্ণী ঘোষ এবং তাহার সাথে চন্দ্রিকা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,সবার কাছে একটি কথাই বলবো, আজ যে উৎসব ১০ জনকে নিয়ে তৈরি হয়েছে, এবং আস্তে আস্তে এগিয়ে চলছে, আগামী দিনে ৫০ জনকে নিয়ে যেন তৈরি করতে পারি এবং মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারি এই কামনা করি। সকল শিল্পীদের এক ছাতের তলায় আনতে পারি। সকলকে সুযোগ করে দিতে পারি।যাহারা সহযোগী হিসাবে পাশে রয়েছেন, তাহারা হলেন, অনুবাক, অনুভূতির ডানা, অস্মিতা, ইচ্ছে ডিঙা, ইন্দ্রানী, ভরশা ,কলতান, পূবালী, বইওয়ালা প্রকাশন, রবীন্দ্র ঘোষ বাচিক সংসদ ও স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ। সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই পাশে থাকার জন্য।