আজ ৮ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার, ঠিক সন্ধে সাতটায়, টালিগঞ্জ ক্লাবে, জেমস হসপিটাল এন্ড মেডিক্যাল কলেজের সপ্তম তম বর্ষ উপলক্ষে ডক্টর কে কে গুপ্তা একটি প্রেস কনফারেন্স ও সেলিব্রেট এর আয়োজন করেন। ৭তম বর্ষ কিভাবে অতিবাহিত হল এবং তাহার কর্মজীবনে কিভাবে হসপিটাল কে দাঁড় করিয়েছেন তার বর্ণনা করলেন।, ভাবি ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা তারও বর্ণনা করেছেন, জগন্নাথ গুপ্তা ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স এন্ড হসপিটাল, আত্ম সাড়ে 300 বেড নিয়ে এবং কয়েকটি ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে পথচলা শুরু করেন, এই সপ্তম তম বর্ষে একটু একটু করে হাজার পঞ্চাশটি বেডে পরিণত করেছেন, আর লক্ষ্য অন্যান্য কলেজ থেকে আরও যাতে উন্নতি করা যায়, তাহার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, আজ এই হসপিটালে ১১৫ জন ডক্টরস কাজ করছেন এবং ২৪ ঘন্টা পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছেন, তো তাই নয় যে দুশো বেডের আই সি ইউ কেয়ার রয়েছে ,সেই কেয়ারে রোগী ভর্তি হচ্ছেন, সেই রোগীদের নিজের মতো করে সুস্থ করার চেষ্টা করছেন, এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন, এইমস হসপিটাল আস্তে আস্তে মানুষের মন জয় করেছে এবং সামনের পথ ধরে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে, যত দূর থেকেই রোগীরা ভর্তি হতে আসুক তাদের সেবা করার জন্য জেমস হসপিটাল সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। চব্বিশ ঘন্টা ফি সার্ভিস এর মধ্য দিয়ে, এই হসপিটাল সপ্তম তম বর্ষেও আজও কুড়ি টাকা ফ্রিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা রেখেছেন।
যা কোন প্রাইভেট হসপিটালে এই সুযোগ-সুবিধা নাই বলে জানান।, তো তাই নয় ডেলিভারি কেস সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করে চলেছেন।, ক্লান্ত থেকে এই সকল পেশেন্ট তাদের চিকিৎসা পাওয়ার জন্য উপস্থিত হন, ডক্টর কে কে গুপ্তা জানান আমাদের কিছু স্পেশাল কেউ আর রয়েছে যেখানে সুপার স্পেশালিস্ট হসপিটালে থেকে কোন অংশে কম নয়। যাহার ফলে যে সকল রোগীর পরিবার রা এখানে চিকিৎসা করাতে আসেন তারা আজও গর্বের সহিত চিকিৎসা করে বাড়ি ফেরেন, তাদের জন্য সমস্ত রকম ফেসিলিটি আমরা দিয়ে থাকি। আর কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা অংক লজি চিকিৎসার ও ব্যবস্থা রাখছি যাহাতে আরো রোগীর পরিবার এখান থেকে চিকিৎসা করাতে পারেন। এছাড়াও আমরা সোদপুরে কল্যাণী এক্সপ্রেস ওয়ের উপর একটি হসপিটাল তৈরি করছি, যেখানে ক্যান্সার চিকিৎসা নিয়ে আমরা এগিয়ে চলবো, এর সাথে সাথে ডাক্তার বাবু জানেন সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে , যে তিনি সবাইকে নিয়েই চলতে চান, রাজনীতি বা অন্য কোন কিছু আলাদা নয় ,সবাইকে নিয়েই পথ চলতে হবে এবং সবার সহযোগিতা দরকার।, জগন্নাথ গুপ্তা ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স এন্ড হসপিটাল যেমন ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা করিয়ে গড়ে তোলার সংকল্প নিয়েছেন তেমনি দুস্থ মানুষের পাশে থাকার সংকল্প নিয়েছেন, তিনি জানান যতদূর থেকেই রোগীর পরিবার আসুক এবং সারা দিনে যতই পেশেন্ট আসুক এখানে কোন রকম অসুবিধে হবে না আমরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেব। এবং আমাদের ডক্টরেরা তাদের সেবায় সারাক্ষণ নিয়োজিত থাকবেন। ইমারজেন্সি বিভাগ 24×7 টাইম খোলা থাকবে।। আর সবার শেষে এইটুকুই আমি জানাবো যেভাবে সাতটি বছর সকলের সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে চলেছি ডক্টর থেকে শুরু করে এলাকার মানুষদের নিয়ে তেমনি সবার সহযোগিতা নিয়ে আরো কিছু করতে চাই সাধারণ মানুষের জন্য।