প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে এই উৎসবের শুভ সূচনা করলেন মাননীয় ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী শ্রীমতী শশী পাঁজা এবং উপস্থিত ছিলেন মাননীয় তথ্য সংস্কৃতি বিভাগের মন্ত্রী শ্রী ইন্দ্রনীলসেন মহাশয়। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি অধিকর্তা তথ্য সংস্কৃতি বিভাগ কৌশিক বসাক, সাহিত্যিক শ্রী তপন বন্দ্যোপাধ্যায়, শিল্পী শ্রী শঙ্খ বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য অতিথি বৃন্দ, হোমের ছোট ছোট শিশুদের সংগীতের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের সূচনা করলেন,
এবং অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে একটি রঙিন দ্বিমাসিক পত্রিকা চির সবুজ লেখা উন্মোচন করলেন, এছাড়া যে সকল প্রতিযোগীরা বিভিন্ন জেলায় তাদের প্রতিভা তুলে ধরেছিলেন, নাচ গান কবিতা মধ্য দিয়ে তাদের থেকে যারা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেছিলেন প্রত্যেক বিভাগে, তাদেরকে আজকে পুরস্কৃত করলেন এবং সম্মানিত করলেন, শুধু তাই নয় এই বছর দুটি নতুন জিনিসের সূচনা করলেন ,একটি হলো মিনি বাস, আরেকটি হল ছোট ছোট শিশুদের গাইবার মঞ্চ তাদের প্রতিভাকে তুলে ধরার জন্য মঞ্চ, ছোট ছোট শিশুদের প্রতিভা তুলে ধরার জন্য , ওই মঞ্চে দাঁড়িয়ে গান কবিতা গাওয়ার সুযোগ পাবেন,, যে ছোট্ট মিনিবাসটি চালু করলেন, এই কয়েকটা দিনের জন্য মাননীয় মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন মহাশয় এর উদ্যোগে, সেই বাসটিতে করে ছোট ছোট শিশুরা রবীন্দ্র চত্বর ঘুরবেন। এই উৎসব কয়দিন , এই উৎসব চলবে পাঁচ দিন ধরে, এই পাঁচ দিনে বিভিন্ন জেলার ছোট ছোট শিশুরা তাদের পারফরমেন্স তুলে ধরবেন নৃত্য কবিতা ও গানের মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রসদন শিশির মঞ্চ একতারা মঞ্চে। সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্য দিয়ে একটি কথাই বললেন, শিশুদের অনেক কিছু শেখার আছে, এই মঞ্চ তাদেরকে শেখার রাস্তা করে দেয় এবং তাদের উৎসাহিত করতেই এই ধরনের অনুষ্ঠান ,তবে এই সকল শিশুদের পাশে যদি তার মা বাবারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে শিশুরা আরও অনেক এগিয়ে যেতে পারবে এবং তাদের প্রতিভা তুলে ধরতে পারবে, আর মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী, তাই চেয়েছেন এই শিশু কিশোর একাডেমি যেন শিশুদের পথ চলতে সাহায্য করে এবং তাহার উদ্যোগ শিশুদের মনে বিকাশ ঘটায়, এই শিশুরা একদিন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারে এবং ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে, তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সারা পশ্চিমবঙ্গে বেশ কিছু জায়গায় শিশুর কিশোর একাডেমি শাখা খুলে শিশুদের শেখার পথ দেখাচ্ছে।