সুকুমার রায়ের ১০০ তম প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধার্ঘ্য ও স্বপন মাইতির সৃষ্টি্র টেরাকোটা প্রদর্শনী । ৩রা ডিসেম্বর রবিবার, ঠিক বিকেল পাঁচটায় , একাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর সাউথ গ্যালারিতে, বিশিষ্ট অতিথিদের উপস্থিতিতে, প্রদীপ প্রজ্জলনের মধ্য দিয়ে , শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায়ের ১০০ তম প্রয়াণ দিবসের শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়ে, স্বপন মাইতির সৃষ্টি টেরাকোটার প্রদর্শনীর শুভ সূচনা ।
এবং অতিথিদের সম্মাননা, এই প্রদর্শনী চলবে ৩রা ডিসেম্বর থেকে নয় ডিসেম্বর পর্যন্ত, প্রতিদিন দুপুর বারোটা থেকে রাত্রি আটটা পর্যন্ত, সমস্ত দর্শক এবং শিল্পী প্রেমী মানুষদের জন্য দেখার সুযোগ থাকছে। স্বপন মাইতি সৃষ্টি টেরাকোটা মিনিয়েচার ভাস্কর্য ও একটানে রেখাচিত্রের প্রদর্শনী এবং রত্নোওমা সেনগুপ্ত সম্পাদিত,,,, আজব কুমার ,,,,মানুষের মন ছুঁয়ে গেছে। সুন্দর একটি নামকরণের মধ্য দিয়ে,
অসাধারণ শিল্প সুকুমার রায় কে স্মরণ করে তৈরি ভাস্কর্য ও সূক্ষ্ম কাজ,, প্রতিটি দর্শক ও চিত্রশিল্পী কে নাড়া দিয়েছে, শুধু টেরাকোটার কাটুন চিত্রই নয়,, তার সাথে সাথে ছন্দ মিলিয়ে কবিতা। একই সাথে মানুষকে আরও বেশি নাড়া দিয়েছে। যাহা আগে কখনো এই গ্যালারীতে হয় না,, শুধু তাই নয় যাহার এই মূল্যবান টেরাকোটার তৈরি জিনিস গুলি বিভিন্ন বিদেশে পাড়ি দিয়েছে, ,
স্বপন মাইতি নিজে একজন শিল্পী , তার সাথে পরিবারের আরও দুইজন, কন্যা অন্বেষা মাইতি ১২ বছর বয়সে তাহার হাতের কাজ, গিটার শিক্ষা, কবিতা পড়া , সবকিছুতেই অসাধারণ এবং বিভিন্ন জায়গায় সম্মানিত,
এবং মা সুস্মিতা মাইতি তিনি ও একজন পেইন্টার এবং টেরাকোটা শিল্পী, একই পরিবারের তিনজনের সহযোগিতা চলার পথকে অনেকটা আগিয়ে দিয়েছে।,
এবং ইনাদের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তরুন প্রধান রবীন্দ্রভারতীর ফাইন আর্টস কালচার বিভাগের যিনি এই টেরাকোটার কাটুন এর সাথে সাথে কিছু লেখা পরিবেশন করেছেন।
এবং ছেলে সুতর্পণ প্রধান তিনি একজন আর্টিস্ট, এই পাঁচ জনের একসাথে কৃতিত্ব , প্রয়াত সুকুমার রায়ের শিশু সাহিত্যকে আজীবন স্মরণ করে যাবে, স্বপন মাইতি বলেন ,আমি প্রথম থেকেই সুকুমার রায় কে অনুসরণ করতাম।
এবং তার বইয়ে কার্টুন আঁকা গুলি আমি রূপ দেয়ার চেষ্টা করতাম। আর আজ তার থেকেই আমি টেরাকোটাই সেই সকল কার্টুনগুলো রূপদান দিয়েছি ও তৈরি করার চেষ্টা করেছি,,
যা আজ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে, এই টেরাকোটার সামগ্রী। এবং সকল শিল্পীদের উদ্দেশ্যে বলবো, শুধু তুলির টান দিলেই হবে না, আঁকার আগে অনুসরণ করা অতি অবশ্যই দরকার। আর সকলে আমার পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞ।