পুজো উদ্যোক্তাদের ও শিল্পীদের ব্যস্ততা এতটাই যে কথা বলার সময় পায় না,, এবারে প্রত্যেকটি বড় পুজো, থিমের লড়াই এ মেতে উঠেছে, আর তারই তোর জোর চলছে প্রতিটি ক্লাবে শিল্পীদের, কুমারটুলি সার্বজনীন দুর্গোৎসব মানেই শিল্পীদের আনাগোনা শিল্পীদের ভাবনা নিয়েই তৈরি হয় প্রতিবছর নতুন কিছু করে দেখায়।
একসময় যে পূজো কমিটির সভাপতি ছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু, আর তাহাকেই স্মরণ করে এগিয়ে চলেছে এই কুমারটুলি সার্বজনীন দুর্গোৎসব, ৯৩ তম বর্ষে কুমারটুলি সার্বজনীন দুর্গোৎসব একটি নতুন ভাবনা নিয়েই এই থিমের পরিকল্পনা করেছেন যেখানে, বিভিন্ন শিল্পকে তুলে ধরা হয়েছে এবং তাদের হাতের কাজ, পট শিল্প থেকে শুরু করে, মাদুর,
এবং খড়ের ও বাঁশের জিনিস দিয়ে এই মন্ডপ আলোকিত করবে, শুধু তাই নয় যে দেবীকে প্রতিষ্ঠা করছেন সেটিও থিমের সহিত সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করেছেন,। কারণ পটভূমি যে বিলুপ্ত হয়ে পড়েছে তাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য এই ভাবনা,
যিনি এই থিমের উপকার এবং পরিকল্পনা করেছেন তিনি জানালেন, এইভাবে যদি মানুষের সামনে তুলে ধরা যায় তাহলে হয়তো শিল্পীরা কিছুটা হলেও আনন্দিত হবে এবং মনের জোর পাবে।,
তাই এবারের আমরা তিনটে বেছে নিয়েছি ,,,লড়াই,,,হিসাবে, শিল্পী জানালেন কুমারটুলি সার্বজনীন দুর্গোৎসব প্রতিবছর পর থেকেই শুরু করে পরের বছরের ভাবনা। এবারেও আমরা পুজোর পরে এই ভাবনাটা মাথায় রেখেছিলাম। আজ সেটাই তুলে ধরছি। আর দর্শকদের উদ্দেশ্যে জানাবো আপনারা আসুন, প্রতিমা দর্শন করুন, সাবধানে থাকুন, প্রায় ৫০ জন শিল্পী এই থিমটি তৈরি করতে দিন-রাত্রি পরিশ্রম করে চলেছেন, এই কুমারটুলি সার্বজনীন দুর্গোৎসব এর চেয়ারপারসন মাননীয় মন্ত্রী শশী পাঁজা, ভাইস চেয়ারম্যান পূজা পাঁজা এবং মিতালী সাহা সহ ক্লাবের অন্যান্য সদস্যরা , এই ক্লাব সারা বছর বিভিন্ন সামাজিক কাজও করে থাকেন এবং অসহায় মানুষদের পাশে সব সময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।।।।