সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহে জানা যায় - বাংলাদেশের কুুমিল্লা জেলার কোতোয়ালী থানাধীন আদর্শ সদর উপজেলার ঝাগুড়ঝুলি বিশ্বরোডের পাশে অবস্থিত রহিমপুর মৌজার সাত তলা আবাসিক হোটেলে চলছে - ওপেন দেহ ব্যবসা, প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে চোখের সামনে উক্ত দেহ ব্যবসা ছিঃ ছিঃ ছিঃ এলাকার একজন বৃদ্ধ চা এর দোকানে বসে বলছিলো কথাগুলো। আবাসিক হোটেল ব্যবসায় আজকাল মাগী না থাকলে হোটেল অচল তাই । থানায় নাকি হপ্তাও যায় এই হোটেলের নামে তাই ডোন্ট কেয়ার...পদ্ধতিতে পরিচালনা করছে - শান্ত নামক এই লোকটি ।, এলাকাবাসীরা জানায় - শান্ত কয়েক বছর আগেও ফকির মিসকিনের মতো চলাফেরা করতো, শোয়ার জায়গাও ছিলোনা, কিন্তুু বর্তমানে তাঁর পতিতা ব্যাবসা পরিচালনার জন্য ৫০ জনের মতো কর্মচারী রেখেছে, তারা নারীদের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকুরী দিবে বলে এনে - জোরপূর্বোক উক্ত নারীদের দিয়ে দেহ ব্যাবসা করায়, কেউ কোনো প্রতিবাদ করলে তারা দলবল নিয়ে এসে হামলা চালায়, সাংবাদিকরা উক্ত ব্যাপারে মোবাইলে জানতে চাইলে - বলে যে আমি কুমিল্লা'য় ৩০ বছর - কেউ আসলে ঠেকবাজ বলে পুলিশ দিয়ে চালান দিয়ে দিবো। কারন - আমি পুলিশকে টাকা দিয়ে পতিতা'র ব্যাবসা করি। পার্শবর্তী - ঝাগুড়ঝুলি, রাজাপুর, নোয়াপাড়া, খেতাসার, মদিনগর, রঙ্গপুর, চম্পকনগর, ধর্মপুর সহ অন্যান্য গ্রামের মুরুব্বীরা উক্ত পতিতার হোটেল বন্ধ করতে বল্লে, শান্ত মুরুব্বীদের সাথে বেয়াদবী করে, জানায় - এলাকাবাসীরা, এলাকাবাসীরা গনমাধ্যমকে আরও বলে - শান্ত'র সাত তলা আবাসিক হোটেলে পতিতা ব্যাবসার কারনে - আমাদের এলাকার ছেলে মেয়েদের কেউ বিয়ে করতে চায়না, ও এলাকার সমাজ এতে নষ্ট হচ্ছে, উক্ত আবাসিকের কারনে - যুব সমাজ বিপদগামী হচ্ছে। উক্ত দুষক্রীতকারী শান্তকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলোক শাস্তি প্রদান করে - উক্ত পতিতা'র ব্যাবসা বন্ধ করে দিয়ে - কুমিল্লা'য় সুন্দর স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার অনুরোধ জানান - কুমিল্লা'র সুশীল সমাজ - কুমিল্লা'র জেলা পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকের প্রতি।