সোমবার কেশপুরে প্রচারে বেরিয়ে, এক নম্বর অঞ্চলের ওড়ামীতে দুপুর বেলা রাস্তায় যেতে যেতে গাড়ি থেকে নেমে আদিবাসী মহিলাদের হাত থেকে জলের মগ নিয়ে জল খেয়ে তৃষ্ণা নিবারণ করলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরনময় চট্টোপাধ্যায়, এরপর এক নম্বর অঞ্চলের তুষখালী গ্রামে তৃণমূলের হাতে অত্যাচারিত বিজেপি কর্মী, বিভাস রানা, পলাশ হাজারী ও মন্টু পানের বাড়িতে যান,
এবং বিভাস রানার বাবা ও মায়ের কাছ থেকে জানতে চান অত্যাচারের কথা প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়, সেখান থেকে যান জয়চন্ডী মন্দিরে পুজো দিতে। সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, কেশপুরে আমি বেশ কয়েকটি অঞ্চল ঘুরে দেখলাম কোথাও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জোয়ানদের টহল হচ্ছে না, নির্বাচনের কমিশনের দায়িত্ব শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করা।
আমি জেলাশাসক ,মহকুমা শাসক এবং নির্বাচনের সমস্ত আধিকারিকের কাছে অনুরোধ করব বিষয়টি দেখার, যেখানে বিজেপি কর্মীদের উপরে অত্যাচার হচ্ছে, ব্যানার খুলে ফেলে দেওয়া হচ্ছে বিজেপির, রাতের অন্ধকারে।
বিদায় সাংসদ দেবকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে বলেন কেশপুরের মানুষকে পুলিশ দিয়ে এবং তৃণমূলের হার্মাদ দিয়ে অত্যাচার করে ভোট লুট করে সংসদ হচ্ছেন, অথচ কোন কাজ করছেন না, সেই সঙ্গে দেবের উদ্দেশ্যে বলেন, কর্মীদের যেন বলে দেয় ভোট লুট না করতে, আর যদি এরকম ঘটনা ঘটে তবে নিজে দাঁড়িয়ে রক্ষা করবেন। প্রচার শেষে বিজেপি এক নম্বর জেলা পরিষদের প্রার্থী মমতা মাহাতোর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন, তবে আজকের প্রচারে প্রার্থীর জনজোয়ার ছিল চোখে পড়ার মতো।,দুই অভিনেতার প্রচার তুঙ্গে, এক দিকে তৃণমূল প্রার্থী দেব, অন্যদিকে বিজেপি প্রার্থী হিরন।