মোঃ মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার।
খানসামা উপজেলার টঙ্গুয়া বাজারে অবস্থিত ব্রাইট ফিউচার রেসিডেন্সিয়াল স্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উৎযাপন ও ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
একুশ মানেই মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের গৌরব গাঁথার উদযাপন। একুশ মানেই ভাষা শহীদদের স্মরণ। তাদের রক্তরাঙা শহীদের বেদীতে শ্রদ্ধার ফুল।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গেয়ে গেয়ে পথ চলা। তখন সবারই নগ্ন পা।
স্কুলে স্কুলে একুশ খানসামা উপজেলা টুঙ্গুয়া বাজারে অবস্থিত ব্রাইট ফিউচার রেসিডেন্সিয়াল স্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন।
ফুলে ফুলে যখন ছেয়ে যায় শহীদ মিনারের বেদী, অতপর আলোচনা। একুশের চেতনাকে জাগ্রত করে রাখতে সেই একই ইতিহাস একই আহ্বান ধ্বনিত হয় কণ্ঠে কণ্ঠে।
খানসামার একটি স্কুলে একুশে উদযাপন
শিশু-কিশোরদের কানে কানে সে কথা পৌঁছায়। তাদের মগজ শানিত হয় ‘একুশ আমাদের গৌরবের অর্জন, একুশ আমাদের হারানোর বেদনা, একুশ মানে মাথানত না করা।
শিশুরা শেখে আজকের যারা শিশু কাল আবার তারাই হবে বক্তা তারাই এই চেতনাকে নিয়ে যাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।
আর সে কারণেই এই সব আয়োজন। স্কুলে স্কুলে অর্থাৎ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই একই আয়োজন। খানসামা উপজেলা টুমরা বাজারে অবস্থিত ব্রাইট ফিউচার রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের আয়েজনের কিছু চিত্র এখানে তুলে ধরা হলো। এখানে সকালে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা প্রথমে প্রভাতফেরি করে,স্কুলের চারিদিকের সড়ক প্রদক্ষীণ করে এসে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি দেয় শহীদ মিনারে। এরপর স্কুলের শিক্ষার্থীদের একুশ নিয়ে গান ও কবিতা।
আলোচনা সভা-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিলো এই স্কুলের আয়োজনে। একটি স্কুলই শত স্কুলের কথা বলে। কারণ চেতনার জায়গাটি এক। একটি স্কুলের চিত্রই তুলে ধরবে সকল স্কুলের দৃশ্যপট।