চাদাঁর দাবীতে ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দল-নেতা এসকে শাহীনের নেতৃত্বে হামলা-নগদ ২ লক্ষ লুট,৮ লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতি ভাংচুর, করে সন্ত্রাসী বাহিনী-থানায় অভিযোগ
nagarsangbad24
-
প্রকাশিত: মার্চ, ২, ২০২৫, ২:৪১ পূর্বাহ্ণ
-
১৭ ০৯ বার দেখা হয়েছে

চাদাঁর দাবীতে ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দল-নেতা এসকে শাহীনের নেতৃত্বে হামলা-নগদ ২ লক্ষ লুট,৮ লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতি ভাংচুর, করে শাহীনের সন্ত্রাসী বাহিনী-থানায় অভিযোগ

ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দল-নেতা এসকে শাহীনের নেতৃত্বে হামলা- ভাংচুর, লুটপাট ঘটিয়েছে সন্ত্রাসী বাহিনী। ভুক্তভোগীর থানায় অভিযোগ। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন থানা-পুলিশ। জানা যায়, শনিবার ১লা মার্চ সন্ধ্যা ৭ ঘটিকার সময়ে, রামারবাগ এলাকার এলাকার মৃত মারফত আলীর ছেলে রাহাদুল ইসলাম রবিনের ওয়াই-ফাই অফিসে ঢুকে আতর্কিত হামলা চালায়, ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক- সস্তাপুর এলাকার মহব্বত আলীর ছেলে এস কে শাহীনের নেতৃত্বে অঙ্গাত নামাঅর্ধ শতাধিকের সন্ত্রাসী গ্রুপ।
অভিযোগে দেখা গেছে এসকে শাহীন ও তার দল-বল নিয়ে জোর পূর্বক অফিসে ঢুকে ভাংচুর করে নগদ ২ লক্ষ টাকা, ৩ লক্ষ টাকার ওয়াই-ফাই সরঞ্জামাদি, একটি কেমেরা লুট করে নিয়ে গেছে- ওয়াই-ফাই মেশিন ভাংচুর করা হয়েছে। এতে লুটে নেওয়া নগদ টাকা মেশিনারি,কেমেরা-সহ আনুমানিক ৭/৮ লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ধারণা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ফতুল্লা থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ঘটনার সত্যতা পেয়ে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। ভুক্তভোগী সাংবাদিক রাহাদুল ইসলাম রবিন বলেন, আমি একটা ব্যাক্তিগত কাজে নারায়ণগঞ্জ শহরে ছিলাম। সন্ধ্যার পরে এলাকার লোকজন আমাকে ফোন করে জানায়,
আমার ওয়াই-ফাই অফিসে ঢুকে ভাংচুর করেছে সস্তাপুর এলাকার এসকে শাহীনের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিকের একটি গ্রুপ। আমি এসকে শাহীনের সাথে ফোনে কথা বলি ভাই আপনি আমার অফিস ভাংচুর করেছেন কেনো, কি অপরাধ আমার ? তিনি বলেন একটু ভুলবুঝা হয়েছে আপনি আসেন আমি আপনার এলাকায় আছি। আমি এসে ওনাকে পাইনি। দেখি অফিসের থাই গ্লাস, ওয়াই-ফাই মেশিন, চেয়ার টেবিল সব ভাঙ্গা। অফিসের ড্রয়ারে রক্ষিত ২ লক্ষ টাকা, কেমেরা,প্রায় ৩ লক্ষ টাকার ওয়াই-ফাই মেশিনারিজ নাই। পরে থানায় অভিযোগ দায়ের করি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বর্তমানে আমি আমার ব্যবসায়িক পার্টনার, পরিবার- পরিজন নিয়ে আতংকিত আছি। তারা হামলা- ভাংচুর লুট করে যাওয়ার সময় হুমকি দিয়েছেন এ ঘটনায় থানা-পুলিশ বা মামলা করা হলে জানে মারিয়া ফেলবো বলে উপস্থিত লোকজন জানিয়েছেন, বর্তমানে আমি চরম নিরাপত্তা হীনতায় আছি।
সন্ত্রাসী বাহিনী যে কোন সময় মারাত্বক ক্ষতি সাধন করিতে পারে ।এ ব্যাপারে জেলা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভূক্তভোগিরা।
এ বিভাগের আরও খবর...