বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানাধীন মধ্য ধর্মগন্জ, পাকাপুল এনায়েত নগর,বসবাস রত একটি প্রতারক চক্র দীর্ঘদীন যাবৎ ভিসা,এজেন্সি ব্যবসা, বা অন্যান্ন ব্যবসার কথা বলে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে বিদেশে নেওয়ার কথা বলে নানা ভাবে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। সাধারন মানুষ যখন স্বপ্ন দেখে প্রবাসে গিয়ে তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করার, সেই সুযোগকে কাজে লাগানোই হলো রেখা আর সোলাইমানের কাজ।তাদের এই প্রতারণার ফাঁদে শুদু একজন নয় পড়েছেন অনেকেই গোপন সুত্রে জানা" শহিদুল ইসলাম এলিট (0569134914)বাদশা মিয়া বাড়ি ঢাকা দোহারের নিকট। দুবাই তে চাকুরী দিবে এই মর্মে ১৭ জন থেকে ১ লাখ টাকা করে নেয় এবং পাসপোর্ট সহ। যার জিম্মাদারী ছিল এলিট।এলিট ছিল প্রতারক সোলাইমানের বন্ধু। অন্য দিকে আপন পর ও চিনেন নাই প্রতারক চক্রটি প্রতারক রেখার আপন খালাতো ভাই এবং প্রতারক সোলাইমানের শ্যালক রাকিব এর থেকে ৭০ হাজার টাকা ভিজিট ভিসা করায় দেওয়ার কথা বলে নিয়েছে জানায় যায়,টাকা নেওয়ার পরে আজ ও পর্যন্ত তার সাথে ও যোগাযোগ করে নাই ভিসা তো দুরের কথা। ঢাকা মনিপুরের লায়ন পলাশ ( +8801738595517) থেকে প্রায় ৩. ৫০ লাখ টাকা পার্টনার ভিসা করার কথা বলে নেয় কিন্তু তার সাথে ও প্রতারণা করে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। লায়ন Cm সোহেল এর থেকে ১ লাখ টাকা নেয় ভিজিট ভিসা করার কথা বলে। উল্লেখ্য মক্কা গ্রুপের বড় অংক মেরে দেয়, যার টাকার অংক প্রায় কোটির ঘরে। মক্কা গ্রুপের এক সময়ের অফিস সহায়ক আ: মালেক এর স্বীকার রোক্তী (০১৭১৫০১১৭৫৮)। অন্যদিকে সালেহ মাহমুদ উজ্জলের কাছ থেকে কয়েক দাপে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা নেয় সেই প্রতারক চক্রটি। অনেক বার থানায় অভিযোগ করেও ভুক্তভোগীরা কোনো সুরাহ না পেয়ে কেউ কেউ জরিমানা গুনছেন,কেউ আবার পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।অন্যদিকে প্রতারনা করে সেই টাকায় আয়েসের জীবন কাটাচ্ছেন প্রতারক রেখা এবং তার স্বামী সোলাইমান। অভিযোগের ভিত্তিতে কয়েকবার ঘটনা স্থানে পুলিশ গেলে, প্রতারক চক্রের ভাই মনির এবং মন্জু পুলিশকে অশ্লীল ভাষায় গাল মন্দ করে।অথচ মন্জুই ছিলো সোলাইমানের ব্যবসার মেনেজার, সেও ভিবিন্নজনের কাছ থেকে বেশ কয়েকবার টাকা গুলো রিসিভ করেছে।কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে,প্রতারক চক্রটি বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছে।