নেজাম উদ্দীন , রাঙ্গুনিয়া প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার কৃতি সন্তান সংযুক্ত আরব আমিরাত আবুধাবি বিএনপির সভাপতি ইসমাইল হোসেন তালুকদার এর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নিন্দা জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বিএনপি পরিবার সম্প্রতি একটি অনলাইন পত্রিকায় সংযুক্ত আরব আমিরাত আবুধাবি বিএনপির সফল সভাপতি ইসমাইল হোসেন তালুকদার এর বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রনোদিত। ইসমাইল হোসেন তালুকদার ৯০ দশক থেকে, স্বৈরাচারবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সক্রিয় রাজনীতি শুরু করেন,দির্ঘদিন সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির নেতৃত্ব দিচ্ছেন এছাড়াও ওনার পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তিনি ছাত্রদল, যুবদল ও রাংগুনিয়া উপজেলায় বিভিন্ন স্থরে দায়িত্ব পালন করেন, বিগত সময় রাংগুনিয়া উপজেলা সরফভাটা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। দলের দায়িত্ব পালন করার কারনে বিগত আওয়ামীলীগ আমলে ১৭বছর নিজের জন্মভূমিতে যেতে পারেন নাই। ওনার পরিবারের অধিকাংশ সদস্য বিএনপির সক্রিয় রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত। বর্তমানে কিছু দালাল রাজনৈতিক সুবিধা হাসিলের চেষ্টা করে ওনাকে জড়িয়ে যেসব সংবাদ প্রকাশ করছে এগুলো মনগড়া উদ্দেশ্য প্রণোদিত গল্পকাহিনি। গত ৫ই আগস্ট স্বৈরাচার হাসিনা পতনের পর থেকে কিছু চাঁদাবাজ ওনার ইউনিয়নে জনসাধারণের কাছে চাঁদাবাজি হুমকি দিয়ে সন্ত্রাসী নিয়ে মহড়া খুন সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড করে যাহার ভিডিও ফুটেজ আছে, দলীয় সিদ্ধান্ত চাঁদাবাজ এর বিরুদ্ধে থাকায় এবং জনগণ কে সাথে নিয়ে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ওনার অবস্থানের কারনে কিছু লোক ওনার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা ও সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ছড়াচ্ছে।বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায় দলের দূর সময়ে কর্মীদের কে মানসিক মনোবল ও আর্থিক ভাবে সহযোগিতা করে কর্মীদেরকে নিজের পরিবারের একটি অংশ করে নিয়ে আগলে রেখেছেন। দলের কঠিন মুহূর্তে বাংলাদেশের জাতীয়াতাবাদী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিদেশের মাটিতে শেষ আশ্রয় ছিল ইসমাইল হোসেন তালুকদার।যখন দেশের কঠিন ক্লান্তিলগ্নে দিন শেষে দেশ নায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আগামীর রাষ্টনায়ক জনাব তারেক রহমানের নির্দেশনা চাঁদাবাজ মুক্ত করা। তারই ধারাবাহিকতায় ৫ই আগষ্টের পর তিনি দেশে আসার পর তারেখ রহমানের নির্দেশনা মেনে প্রতিটি মিছিল মিটিংয়ে ও দলিয় কার্যক্রমে অংশ গ্রহণ করেন। নিজ এলাকা রাঙ্গুনিয়া কর্মীবান্ধব নেতা ইসমাঈল তালুকদার সবসময় সক্রিয়।