ঢাকাসহ দেশের ১৩টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে।
আবহাওয়া অফিস সকালেই বলেছিল দেশের ছয়টি বিভাগে কালবৈশাখী হতে পারে।
সে পূর্বাভাস অনুযায়ী, দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রপাতে চারজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। চট্টগ্রাম শহরে বৃষ্টিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
রাজধানীতে সকাল থেকেই আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। রোদের তাপ তেমন মেলেনি। বিকেলের দিকে আকাশ পুরোটা মেঘে ঢেকে যায়। তার সঙ্গে বইতে শুরু করে দমকা বাতাস। এরপর সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে বজ্রপাত শুরু হয়। কোথাও কোথাও হালকা বৃষ্টিপাতও হতে থাকে।
আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন রাত ১টা পর্যন্ত এক পূর্বাভাসে জানিয়েছেন, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়া, বরিশাল, কুমিল্লা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত (পুনঃ) ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস বুধবার (০৮ মে) বিকেল চারটা পর্যন্ত দেওয়া সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, এ সময়ের মধ্যে দেশের সব বিভাগে বজ্রঝড়, কালবৈশাখী ঝড় হতে পারে। এছাড়া বিক্ষিপ্তভাবে হতে পারে শিলাবৃষ্টিও।