চার বছর ধরে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করে আসছে ফেসবুক গ্রুপ ‘নারায়ণগঞ্জস্থান’। শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে এ শ্রেণির মানুষের হাতে ইফতার তুলে দেন তারা।
নারায়ণগঞ্জস্থানের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সদস্যদের মধ্যে থেকে তাদের একটি স্বেচ্ছাসেবী গ্রুপ রয়েছে। যাদের মধ্যে বিভিন্ন দায়িত্ব বন্টন করা থাকে। কারও কাজ খাবার তৈরি করা আবার কারও দায়িত্ব প্যাকেটিং করা।
ফেসবুক গ্রুপ নারায়ণগঞ্জস্থানের অ্যাডমিন প্যানেলের সদস্য এম এইচ অপু বলেন, প্রতিদিন দেড়শ থেকে দুইশ মানুষের মধ্যে আমাদের স্বেচ্ছাসেবীরা ইফতার বিতরণ করছেন। ইফতার বিতরণ করার পাশাপাশি ঈদসামগ্রীও বিতরণ করা হবে।
চার বছর ধরে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করে আসছে ফেসবুক গ্রুপ ‘নারায়ণগঞ্জস্থান’। শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে এ শ্রেণির মানুষের হাতে ইফতার তুলে দেন তারা।
নারায়ণগঞ্জস্থানের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সদস্যদের মধ্যে থেকে তাদের একটি স্বেচ্ছাসেবী গ্রুপ রয়েছে। যাদের মধ্যে বিভিন্ন দায়িত্ব বন্টন করা থাকে। কারও কাজ খাবার তৈরি করা আবার কারও দায়িত্ব প্যাকেটিং করা।
ফেসবুক গ্রুপ নারায়ণগঞ্জস্থানের অ্যাডমিন প্যানেলের সদস্য এম এইচ অপু বলেন, প্রতিদিন দেড়শ থেকে দুইশ মানুষের মধ্যে আমাদের স্বেচ্ছাসেবীরা ইফতার বিতরণ করছেন। ইফতার বিতরণ করার পাশাপাশি ঈদসামগ্রীও বিতরণ করা হবে।
নারায়ণগঞ্জস্থানের প্রধান অ্যাডমিন আরিফিন রওশন বলেন, বিগত চার বছর ধরেই আমরা এ আয়োজনটা করে আসছি। আমরা এ ইফতারসামগ্রী স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে দেই। প্রতিদিনই চেষ্টা থাকে কোনো একটি মাদরাসায় এ আয়োজন করার।
তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রুপের সদস্য হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসী কিংবা যারা নারায়ণগঞ্জে এসে পড়াশোনা কিংবা চাকরি করেন তারা। নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দারা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করেন। আমাদের ফান্ডের উৎস আমাদের সদস্যরা। তারাই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে আমাদের এখানে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন।
নারায়ণগঞ্জস্থানের প্রধান অ্যাডমিন আরিফিন রওশন বলেন, বিগত চার বছর ধরেই আমরা এ আয়োজনটা করে আসছি। আমরা এ ইফতারসামগ্রী স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে দেই। প্রতিদিনই চেষ্টা থাকে কোনো একটি মাদরাসায় এ আয়োজন করার।
তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রুপের সদস্য হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসী কিংবা যারা নারায়ণগঞ্জে এসে পড়াশোনা কিংবা চাকরি করেন তারা। নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দারা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করেন। আমাদের ফান্ডের উৎস আমাদের সদস্যরা। তারাই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে আমাদের এখানে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন।