
নারায়ণগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক অধ্যাক্ষ শীতল চন্দ্র দে -অবৈধ পন্থায় স্কুলের টাকা আর্তসাৎ ১০ জন শিক্ষক নিয়োগ জালিয়াতি করে কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা।।
ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি।।
নারায়ণগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন আমলাপাড়াস্থ”নারায়ণগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ অবস্থিত। এই স্কুলের সাবেক অধ্যক্ষ শীতল চন্দ্র দে বিগত সময়ে বিদ্যালয় টি নিজের পৈত্রিক সম্পদ মনে করে দূর্নীতির আখরা তৈরি করে ছিলেন।

নারায়ণগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে কোটি কোটি টাকা অবৈধ উপায়ে আর্তসাৎ করেছেন।অভিযোগ একাধিক বিশস্ত সুত্রে, গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্রীদের বেতনের টাকা আর্তসাৎ করে প্রায় ত্রিশ লক্ষ টাকা,

এছাড়া দূর্নীতিতে শ্রেষ্ঠ উপাধি খ্যাত শীতল চন্দ্র দে ভিবিন্ন অধিদপ্তরের প্রজ্ঞাপন নিজের ইচ্ছার সার্থে মনগড়া কম্পিউটার টাইপিং জালিয়াতি করে -১০ জন প্রভাষক (শিক্ষক) নিয়োগ দেন।

যা সম্পূর্ন অবৈধ, এ নিয়োগে প্রতিজন প্রভাষক (শিক্ষক) থেকে দশ লক্ষ টাকা নগদ নেন,দশ জনের কাছ থেকে সর্বমোট এককোটি নগদ আর্তসাৎ করেছেন। অভিযোগ ভূক্তভোগি সুত্রে,

এ দশজন ছাড়া যারা দশলক্ষ টাকা দিতে অপারগ হয়ে থাকে তাদের নিয়োগে সহযোগিতা না করে স্কুল থেকে বের করে নেন।
এভাবেই দূর্নীতির প্রধান সাবেক অধ্যক্ষ শীতল চন্দ্র দে রাতারাতি আংগুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন।দূর্নীতিবাজ শীতল চন্দ্র দে কর্তৃক যারা নগদ টাকা দিয়ে প্রভাষক (শিক্ষক) নিয়োগ হয়ছেন,তারা হলেন

১) রেবেকা সুলতানা ২)প্রহলাদ চন্দ্র শীল ৩)মো: রোমান মিয়া ৪)মো: সাইফুল ইসলাম ৫)রতন চন্দ্র সুত্রধর ৬) নাহিদা সুলতানা ৭) লিপি রানী পোদ্দার ৮)হাসিনা আক্তার ৯) মো:নাজিবুজ্জামান ১০) বিথীকা ভদ্র। এছাড়া সাবেক অধ্যাক্ষ শীতল চন্দ্র দে :র বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় রয়েছে, শীতল চন্দ্র দে’র প্রধান হাতিয়ার ছিলেন ফ্যাসিস্ট আমলের বংগবন্ধু সৈনিক লীগের জসিম উদ্দিনের ছত্র ছায়ায় না না অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ শীতল চন্দ্র দে।
আগামী সংখ্যায় পড়ুনঃ দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ শীতল চন্দ্র দে ও তার দোসরদের আমলনামা পর্ব পাঠক চোখ রাখুন –কে এই শীতল চন্দ্র দে –
এ বিভাগের আরও খবর...