নারায়ণগঞ্জ সদর থানাধীন সৈয়দপুর কয়লারঘাট গরুর হাট পরিদর্শন করেছেন নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল। সোমবার (২৬ জুন) বিকেল সাড়ে ৪টায় গোগনগরে অবস্থিত সৈয়দপুর গরুর হাট পরিদর্শন করেন এসপি।
এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেলের সাথে গরুর হাট পরিদর্শনে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন ও অর্থ) মোঃআমির খসরু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) চাইলাউ মারমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. সোহান সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ডিবি) মোঃতরিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) রুহুল আমিন সাগর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃআনিচুর মোল্লা সহ পুলিশের অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
হাট পরিদর্শন শেষে এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল সাংবাদিকদের বলেন,আজকে আমি এই(কয়লারঘাট) হাটটি পরিদর্শন করেছি।হাটটি পরিদর্শন করে যেটা আমি বুঝলাম হাটটি অনেক বড় ও হাটের ভিতরের পরিবেশ খুব সুন্দর।সদর উপজেলার টেন্ডারের মাধ্যমে এ হাটটি পেয়েছে ইজারাদার।
আমরা প্রত্যেকটি হাটে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ কন্ট্রোল রুমের ব্যবস্থা করেছি।হাটে কি করনীয় এবং বর্জনীয় তা ব্যানারের মাধ্যমে পাইকার, গরু ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্য উপদেশমূলক দিকনির্দেশনা পুলিশের পক্ষ থেকে করা হয়েছে।
এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯ এ আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত সার্কেল, সহকারী পুলিশ সুপার ও অফিসার তিনজন দেওয়া আছে। যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছি।
গরু পাইকার ও ইজারাদারদের উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন,প্রত্যেকটি হাটে আমাদের পুলিশ কন্ট্রোল রুম থাকবে তারপরও গরুর পাইকার ও ইজারাদারদের সতর্ক থাকতে হবে।
পাইকার যারা গরু বিক্রি করে যারা ব্যাংকে যাবে তারা যেন পুলিশের সহায়তায় নিয়ে ব্যাংকে যায়।যাতে তারা কোন মলম পার্টি বা অজ্ঞান পার্টির ক্ষোপরে পড়ে সর্বশ খোয়াতে না হয়।
আরেকটি বিষয় এক গরুর হাটের গরু অন্য হাটে যাতে না নিতে পারে তার জন্য বিভিন্ন পয়েন্টে আমাদের পুলিশ রাখা হয়েছে।তারপরও যদি কেউ এই ধরনের কাজ করে তাহলে হাটের ইজারাদার সংশ্লিষ্ট যারা আছেন তারা আমাদের জানাবেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবো।