পুলিশ কে গ্রেফতারের কথা জানালে পুলিশ মহিলা পকেটমার কে নিয়ে থানায় মামলার কথা জানান কিন্ত কেও তাতে রাজি না হলে পুলিশ আবার তাকে ছেড়ে দেন।
৪-৫ জনের একটি নারী পকেটমারের গ্যাং রয়েছে যারা অসহায় গ্রাম থেকে আসা মানুষদের কাছ থেকে সর্বস্ব লোট করে নিয়ে যায় এবং শহরের চাষাঢ়া এলাকা সহ বিভিন্ন অলিগলিতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটলেও খুব একটা সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যায়নি পুলিশ প্রশাসনকে। উল্টো ছিনতাই হবার শিকার হওয়া ব্যক্তিদের হয়রানী করার অভিযোগও উঠে।
বাধ্য হয়ে নীরবে ছিনতাইয়ের ঘটনা এড়িয়ে যান অনেকে। খোজ নিয়ে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া সোনালী ব্যাংকের সামনে, জামতলা, কলেজ রোড, কালীবাজার, বাস টার্মিনাল, ২ নং রেলগেইট, দেওভোগ, পাইকপাড়া, নিতাইগঞ্জ সহ নানান স্থানে রাত হলেই বাড়ে ছিনতাইকারীদের উপদ্রব। এছাড়া দিনের বেলাতেও নানান চক্র সহজ সরল মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা লুটে নেয়।
চাষাঢ়া ও জামতলার মত গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্যের বিষয়টি। ধাক্কা পার্টির মত সক্রিয় প্রতারক চক্রের খবর প্রকাশ হলেও। এসব চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার হতে দেখা যায়নি। ফলে প্রায় প্রতিদিনই শিকার হচ্ছেন ছিনতাইয়ের। আর এদের অধিকাংশই বিভিন্ন কল কারখানার কর্মী। যাদের সহজেই ভয়ভীতি দেখিয়ে সর্বস্ব লুটে নেয়া যায়।