নগর সংবাদ। নাসিক ৮নং ওয়ার্ডে তাঁতখানা জামে মসজিদ কমিটির স্বপন ও এডভোকেট হাসান মিয়াঁর ভুল বোঝাবুঝি সমাপ্তি হলো এক বৈঠকে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন ৮নং ওয়ার্ডে বেশ কয়েকদিন ধরেই চলছে নানা কথার আলোচনা ও সমালোচনা। গত দুদিন আগে তাঁতখানা জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি স্বপনের বিরুদ্ধে এডভোকেট ও চিত্তরঞ্জন হাইস্কুলের শিক্ষক হাসান মিয়াকে মারার অভিযোগ উঠেছে এই নিয়ে চলতে থাকে তাঁতখানা এলাকায় জনমনে গুঞ্জন ঐ ঘটনা কে কেন্দ্র করে শিক্ষক হাসান মিয়া সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করেন যাতে উল্লেখ করা হয়েছিল হাসান মিয়াকে তাঁতখানা মসজিদ কমিটির সভাপতি স্বপন শিক্ষক হাসান মিয়াকে বাসা থেকে ডেকে এনে স্কুলের এক ছাত্রকে পাঞ্জাবি ও টুপি পড়তে না করা ও তাঁতখানা মসজিদের ইমামের সঙ্গে বেয়াদবি করায় স্বপন ও কিছু লোকজন শিক্ষক হাসান মিয়াকে মারধর করেছে ও হাসান মিয়াকে আটকিয়ে রেখে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়েছেন এবং নগত এক লক্ষ টাকা হাতের স্বর্নের একটি আংটি সাথে থাকা মোবাইল রেখেছেন যা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা। রবিবার ৩০-০১-২২ ইং তারিখে তাঁতখানা জামে মসজিদের সভাপতি স্বপ্নের অফিসে মাগরিবের নামাজের পরে নাসিক ১০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ প্রচার সম্পাদক ইফতেখার আলম খোকন, চিত্তরঞ্জন হাইস্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কাজী নাজমুল ইসলাম বাবুল, প্রধান শিক্ষক মনি শংকর হাওলাদার স্যার, সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ খোকন স্যার, শিক্ষক মনির হোসেন, এডভোকেট ও শিক্ষক হাসান মিয়া স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা জাতীয় পার্টি সভাপতি কাজী মহসিন , হাজী মোঃ শাহজাহান তাঁতখানা জামে মসজিদের মোতওয়াল্লী, তাঁতখানা জামে মসজিদের ইমাম,মোঃ জাকির হোসেন সহ-সভাপতি তাঁতখানা জামে মসজিদ, হাজী মোঃ শামীম হাসান সভাপতি জয়নাল আবেদীন মাদ্রাসা,মোঃ নজরুল ইসলাম সরদার সহ সম্পাদক তাঁতখানা জামে মসজিদ, এস এইচ এম মাহাবুব আলম সাবেক ছাত্র লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, কাজী মোঃ সামসুজোহা সম্পাদক তাঁতখানা জামে মসজিদ, মোঃ মোকলেছুর রহমান ঝন্টু সহ সভাপতি, হাজী মাহিদুল ইসলাম সহ সম্পাদকের উপস্থিতিতে এক আলোচনা বৈঠক করেছেন। আলোচনায় নাসিক কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকনের সভাপতিত্বে,এস এইচ এম মাহাবুব আলম এর সঞ্চালনায় শিক্ষক হাসান মিয়া,তাঁতখানা মসজিদের ইমাম ও স্বপন সত্য প্রকাশ করিলে তাঁতখানা মসজিদ কমিটির সভাপতি স্বপন হাসান এডভোকেট ও শিক্ষক হাসান মিয়াকে মেরেছেন এই কথা মিথ্যা বলে প্রমানিত হয় এবং এডভোকেট হাসান মিয়া সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় যে অভিযোগ করেছেন তা ভুল হয়েছে এবং অভিযোগ টি উঠিয়ে ফেলবেন বলে জানিয়েছেন। সকলের উপস্থিতিতে দুজনেই দুজন কে দুঃখিত বলে হাসি মুখে একটি ছবিতে বন্দি হয়ে পরেন।