নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয় কারন শামীম ওসমানের সাথে যারা রাজনীতি করে তারা আপস করতে জানেনা অন্যায় এর সাথে, তারা আপস করতে জানে না অবিচারের সাথে, আপস করতে পারেনা খুনিদের সাথে-বাদল
নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল বলেছেন, একটার পর একটা আমাদের নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয় কারন শামীম ওসমানের সাথে যারা রাজনীতি করে তারা আপস করতে জানেনা অন্যায় এর সাথে, তারা আপস করতে জানে না অবিচারের সাথে, তারা আপস করতে পারেনা খুনিদের সাথে।
আমরা আপনাদের সাথে কাজ করার জন্য প্রস্তুত আছি। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে তৎকালীন সিনক পার্টির সাথে অনেক আওয়ামী লীগ নামধারী নেতারা এক স্টেজে বক্তব্য রেখেছেন ওরা কি আওয়ামী লীগার, যারা জামাতকে শেল্টার দেয় তারা কি আওয়ামী লীগার, যারা মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধ করে নাই তারা কি মুক্তিযোদ্ধা, অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা সাজেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল বলেছেন, একটার পর একটা আমাদের নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয় কারন শামীম ওসমানের সাথে যারা রাজনীতি করে তারা আপস করতে জানেনা অন্যায় এর সাথে, তারা আপস করতে জানে না অবিচারের সাথে, তারা আপস করতে পারেনা খুনিদের সাথে।
আমরা আপনাদের সাথে কাজ করার জন্য প্রস্তুত আছি। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে তৎকালীন সিনক পার্টির সাথে অনেক আওয়ামী লীগ নামধারী নেতারা এক স্টেজে বক্তব্য রেখেছেন ওরা কি আওয়ামী লীগার, যারা জামাতকে শেল্টার দেয় তারা কি আওয়ামী লীগার, যারা মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধ করে নাই তারা কি মুক্তিযোদ্ধা, অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা সাজেন।
আগামী দিন বেশি দূরে নয় আমরা বলতে চাই আপনাদেরকে এই সামনে যে দূর্গময় আছে এ লড়াইয়ে আসল নকল চিনতে হবে, লেবাসধারী আওয়ামী লীগ এ দলে থাকতে পারবে না।
বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহরের ২নং রেল গেইট সংলগ্ন জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে এ দোয়া আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আগামী দিন বেশি দূরে নয় আমরা বলতে চাই আপনাদেরকে এই সামনে যে দূর্গময় আছে এ লড়াইয়ে আসল নকল চিনতে হবে, লেবাসধারী আওয়ামী লীগ এ দলে থাকতে পারবে না।
বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহরের ২নং রেল গেইট সংলগ্ন জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে এ দোয়া আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খবীর উদ্দিন এর সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ এর সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ আবু জাফর চৌধুরী বীরু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল আলী, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির, সোনারগাঁও উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মঞ্জু সহ নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ সময় আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল আরও বলেন, খন্দকার মোশতাক মার্কা আওয়ামী লীগ যারা নাকি নিজের ভগ্নিপতিকে নিয়ে ওই খন্দকার মোশতাক এর মন্ত্রী পরিষদে লাইন ধরেছিলেন তারা এই দলে থাকতে পারবে না, আমারও থাকতে চাই না যদি আমাদের কোনো ভুল ভ্রান্তি থাকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক জননেত্রী শেখ হাসিনার।
কিন্তু আমরা প্রমাণ করে দেখিয়েছি আওয়ামী লীগ করে ৮০ দশক, ৯০ দশক, ছাত্র রাজনীতির মধ্যে দিয়ে। আমরা নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের দাবী, বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার চেয়ে জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার চেয়ে জিয়াউর রহমান এর গাড়িকে রুখে দিয়েছিলাম।
সেই কলেজটি হলো তোলারাম কলেজ। আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা সেই আন্দোলন করেছিল আমরা পরীক্ষায় বিজয় হয়েছিলাম। সেদিন শামীম ওসমানসহ আমরানেতৃত্ব দিয়েছি, আজ অনেকে বড় বড় কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনাদেরকে অনুরোধ করতে চাই আজকে এই জেলহত্যা দিবস এই দিনটি আপনারা সকলে যথাযথ মর্যাদায় পালন করবেন আমাদের নারায়ণগঞ্জ সহ প্রত্যেকেই পালন করবেন এটার কোনো বাধা নেই ।