মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডা. মালিক বাংলাদেশের হৃদরোগ চিকিৎসায় পথিকৃৎ ছিলেন। একাধারে তিনি ছিলেন একজন সফল চিকিৎসক, খ্যাতনামা শিক্ষক এবং সমাজসেবক। মানবহিতৈষী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি নানাভাবে পুরষ্কৃত এবং প্রশংসিত হয়েছেন। বাংলাদেশে হৃদরোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে তার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪০মিনিটে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে মৃত্যুবরণ করেন প্রথিতযশা এ চিকিৎসক। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। আব্দুল মালিক ২০০৪ সালে স্বাধীনতা পদক পুরস্কার ও ২০০৬ সালে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হন।