অনশনরত ছাত্রী বলছে, সাইদুল ইসলাম আমার সহপাঠী। দীর্ঘ চার বছর ধরে তার সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক। সে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। ১৮ আগস্ট আমার সঙ্গে থাকতে গিয়ে গ্রামবাসীর কাছে হাতেনাতে ধরা পড়ে। পরে স্থানীয় অরুণ ও জসিম মীমাংসার কথা বলে সাইদুলকে ছেড়ে দেয়।
ওই ছাত্রী আরও বলছে, এরপর থেকে সে (সাইদুল) আমার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। আমি এখন এলাকাবাসীর আপত্তিকর কথাবার্তায় অতিষ্ঠ। আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বিষয়টি শুনে ওই বাড়িতে গিয়েছিলাম। কিন্তু আছমত আলী হাওলাদারের ঘরে কোনো লোকজন না থাকায় কথা বলতে পারিনি। পরে বিষয়টি থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
মেট্রোপলিটন বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুর রহমান মুকুল বলেন, বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছি। আমরা কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।