বৃহস্পতিবার ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ রাত ৮:০৪
শিরোনামঃ
Logo ভালোবাসা ঝড়া পাতা ..এম এস ইসলাম আরজু। Logo ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে সবাইকে প্রকৃতি রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে-উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। Logo বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তবিআরটিএ) ভবনটি মেরামত ও আসবাবপত্র কিনতে অতিরিক্ত ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ Logo দৈনিক জনবাণী পত্রিকার সম্পাদক সহ ৪ সাংবাদিকের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনায়-দৈনিক নগর সংবাদের তীব্র নিন্দা,আসামীদের গ্রেফতারের দাবী। Logo চুয়াডাঙ্গায় ১৪টি স্বর্ণেরবারসহ তিন পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। Logo সারাদেশে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, আনন্দ-উৎসব, প্রার্থনা ও প্রীতিভোজের মধ্য দিয়ে যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন ‘শুভ বড়দিন’ উদ্‌যাপন করলো খ্রিস্টান সম্প্রদায় Logo সকল সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদযাপন করতে পারে, সে বিষয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করছেন-সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান Logo সিদ্ধিরগঞ্জে নাসিক ৩নং ওয়ার্ডে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও মতবিনিময় করলেন সাদরিল Logo সিরাজগঞ্জ চৌহালীর দক্ষিণ অঞ্চল সেতুর অভাবে অচল Logo কলকাতা সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে, গ্রীন এনার্জি রিসাইক্লিং এবং এ আই , নিয়ে একটি সেমিনার করেন।

বাজারে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি,ডিমের দর বৃদ্ধি স্থিতিশীল মাছ-মাংস

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: জানুয়ারি, ১৩, ২০২৩, ১০:৪৬ অপরাহ্ণ
  • ১৬৪ ০৯ বার দেখা হয়েছে

       
 
  

বাজারে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি,ডিমের দর বৃদ্ধি স্থিতিশীল মাছ-মাংস

অপরদিকে খুচরা বাজারে চালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ শহর ও শহরতলীর বাজারগুলোতে ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সরেজমিনে শহরের পাইকারি বাজার দিগুবাবুর বাজার, কালির বাজার, শহরতলী ফতুল্লা ও সিদ্ধিরগঞ্জের বাজারগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে, মরিচের কেজি বিক্রি হয় ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। দুই থেকে তিন দিনের ব্যবধানে দাম বাড়ে ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

 

প্রতিটি ফুলকপি ও বাঁধাকপি এখনও ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ১৫ দিন আগেও এগুলোর দাম প্রায় অর্ধেক ছিল। একটি লাউ বিক্রি হয় ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা।

করলার কেজি ফের ৮০ টাকায় পৌঁছেছে। ১০ থেকে ১২ আগেও এটি বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। শিম ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মুলা ২৫ থেকে ৩০ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা, টমেটো ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা ও গাজর ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়।

পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। এক দিনের ব্যবধানে কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে চীনা আদা ২৬০ টাকা, রসুন কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হয়। এসবের বাইরে দেশি আদা ও রসুন ১৫০ ও ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দিগুবাবুর বাজারে আসা বেসরকারি চাকুরিকজীবি সূখি আকতার বলেন, কিছু কিছু সবজির দাম তো অনেক বেশি। আবার কয়েকটির কমেছেও। তবে এভাবে বাড়তে থাকলে শীঘ্র্ই তার ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাবে।
এদিকে খুচরা বাজারে চালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।

 

ভারতীয় চাল আমদানির প্রভাবে এর দাম কমছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। প্রতি কেজি গুটিস্বর্ণা বিক্রি হয় ৫০ টাকায়, যা আগে ছিল ৫৫ টাকা। ৫ টাকা কম দরে মিনিকেট ৭০ টাকা, আটাশ ৫৫ টাকায় বিক্রি হয়। এ ছাড়া নাজিরশাইল ৫ থেকে ১০ টাকা কমে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা যায়।

 

তবে সব প্রকার চাল দাম কমলেও পোলাও চাল বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। ভালো পোলাও চাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যেটা কিছু দিন আগেও ১০০ টাকা ছিল।

চাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে চালের দাম কম থাকবে। ইন্ডিয়া থেকে চাল আসতে থাকলে বাংলাদেশে দাম বাড়ে না। চৈত্র মাসের দিকে গিয়ে আবার দাম বাড়বে।

অপরদিকে, ১০০ ডিমের দাম দেড় শ’ থেকে ১৭০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে, তবে এখনও খুচরা বাজারে ফার্মের মুরগির প্রতি হালি ডিম ৩৮ থেকে ৪০ টাকা, হাঁসের ৭০ টাকা এবং দেশি মুরগির ডিম ৬০ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ডিম বিক্রেতা আজাদ বলেন, গত ১০ থেকে ১৫ দিন ধরে দাম বাড়ছে ডিমের। প্রতি দিনই ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আগে ১০০টি ডিমের দাম ছিল ৮১০ থেকে ৮২০ টাকা।

এখন সেটা ৯৬০ টাকায় ঠেকেছে। এভাবে আমাদের ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা পর্যন্ত বেশি দিতে হচ্ছে, তবে আমরা খুচরা বাজারে আগের দরেই বিক্রি করছি।

মাংসের বাজারে ব্রয়লার ছাড়া সব ধরনের মুরগি ও মাংসের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায়। এ ছাড়া অপরিবর্তিত থেকে সোনালি ২৫০ টাকা, লাল লেয়ার ও সাদা কক ২৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংসের কেজি বিক্রি হয় ৭০০ টাকায়। আর মহিষের মাংসের কেজি ৮০০ টাকা। খাশির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। ছাগলের মাংস বিক্রি হয় ৯০০ টাকা কেজি।

মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শীতে কমেছে ইলিশ মাছের চাহিদা। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয় এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকায়। এক কেজির কম ইলিশ বিক্রি হয় হাজার টাকার নিচে।

বিক্রেতারা বলছেন, শীতকালে ইলিশের সেই স্বাদ থাকে না, যার কারণে চাহিদা কমে যায়। শীতের শুরু থেকেই ইলিশের দাম কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কম।

এছাড়া অন্যান্য সব ধরনের মাছের দামেই অপরিবর্তিত রয়েছে। এর মধ্যে প্রকার ভেদে রুই ২৫০ থেকে ৩৫০, কাতলা ৩০০ থেকে ৩৫০, মৃগেল ২০০ থেকে ৩০০, শোল ৭০০ থেকে ৮০০, শিং ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell