ভাতিজার পর চাচা আতাউর রহমান মুকুল আহবায়ক কমিটি থেকে পদত্যাগ করলেন
নিজস্ব সংবাদদাতা // নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির ৪১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন হওয়ার ১ দিন না যেতেই ২ নেতা পদত্যাগ করলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হাজী জালাল উদ্দিনের পরিবার তৃতীয় পুরুষ নাসিক ২৩ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর, মহানগর সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আবুল কাউসার আশার পদত্যাগের পর তার চাচাও পদত্যাগ করলেন।
মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি (সাবেক), বন্দর উপজেলা পরিষদের ২ বারের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল তার ফেইসবুক আইডিতে সদ্য ঘোষিত মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়কের পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। ভাতিজা আশার পদত্যাগের ৬ ঘন্টা না যেতেই তার ফেইসবুক আইডিতে আবেগগন স্ট্যাটাস দিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেন।
কমিটি ঘোষণার শুরতেই ভাঙ্গন, আশার পদত্যাগ
আহবায়ক কমিটি ঘোষণার দিন না যেতেই পদত্যাগ করলেন আলহাজ্ব আবুল কাউসার আশা। নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক আইডিতে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তার পদত্যাগের ঘোষণায় ছিল নীতিনির্ধারকেরা যে ঈমানদারদের নিয়ে কমিটি ঘোষণা করেছে সেখানে আমার মত একজন নগন্য লোক না থাকাটাই শ্রেয়। তার এমন স্ট্যাটাস ও পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে বলেন মহানগর বিএনপির সভাপতি ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হাজী জালাল উদ্দিনের ছেলে ৩ বারের নির্বাচিত সাংসদ এড. আবুল কালাম, তার ছেলে আবুল কাউসার আশা বর্তমান নাসিক ২৩ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাজপথের কারা নির্যাতিত নেতাকে মূল্যায়ন করতে ব্যার্থ হয়েছে নীতিনির্ধারকেরা। দেশের অন্য জেলা শহর থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলায় বিএনপির রাজনীতিটা বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। সেই গতিশীলতা অনেকটাই ছটকে যেতে পারে সদ্য ঘোষিত মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করে। যার ইঙ্গিত ইতিমধ্যে পদত্যাগ করে দিয়েছেন রাজপথের কারা নির্যাতিত আপোষহীন নেতা আলহাজ্ব আবুল কাউসার আশা।