আজ ২৭শে ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার, বিকেল সাড়ে চারটায়, পার্ক সেন্টার বিল্ডিং এর দি ব্ল্যাক ক্যাট অডিটরিয়ামে , ক্লিক অরজিনাল শেখ ওয়েব সিরিজ শক্তিরুপেন..এর টেলার লঞ্চ করল, কুশলীদের উপস্থিতিতে। কাহিনী চিত্রনাট্য ও সংলাপ অম্লান মজুমদার, পরিচালনায় সুরজিৎ মুখার্জি ,সৃজনশীল পরিচালনায় রাজদীপ ঘোষ, প্রযোজনা স্কাইপ্যান কমিউনিকেশন,
শিল্প নির্দেশনা সঞ্জীব চৌধুরী, ডিজাইনার অদ্রিজা বিশ্বাস, গণমাধ্যম প্রচার ও মার্কেটিংয়ে রানা বসু ঠাকুর, ক্লিকের কর্ণধার নিরোজ জী, অভিনয়ে বাসবদত্তা চ্যাটার্জি, রেজওয়ান, অম্লান মজুমদার, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, স্বর্ণকমল অঙ্কুর রায়, রানা মুখার্জি ,সৌমেন দত্ত সহ অন্যান্যরা। ছোট্ট গ্রামের সত্য ঘটনা কে কেন্দ্র করে এই ওয়েব সিরিজের গল্প উঠে এসেছে, সংলাপ চিত্রনাট্য কাহিনী অম্লান মজুমদার, ক্লিকের হাত ধরে বেশ কয়েকটি ওয়েব সিরিজে কাজ করছেন ও পরিচালনা করছেন, এটিও তার দুর্ধর্ষ একটি ওয়েব সিরিজ ....শক্তিরুপেন... যা মানুষের মন আবার জয় করবে বলে আশা করছেন।
অম্লান মজুমদারের লেখা ভাগাড়ের দারুন সাফল্যের পর পুনরায় ক্লিকের হাত ধরে আসতে চলেছে শক্তিরূপেনয, সত্যি ঘটনা নিয়ে বাংলা টেলিভিশনের নবাব রেজওয়ান ও বাসভবতা চ্যাটার্জি দুজনেই এই সিরিজে প্রথম কাজ করছেন। অভিনেতা অভিনেত্রীর কাছেও গল্পটি মন ছুঁয়ে গেছে, কলকাতা থেকে মাত্র ৩ ঘন্টার দূরত্ব ছোট্ট একটি গ্রাম সুটিয়া, যাকে সবাই আজ বরুণ বিশ্বাসের গ্রাম বলে চেনেন, মে গ্রামে ১৯৯৯ থেকে ২০০১ এ এসেছিল ভয়ংকর সব ঘটনা, নারকীয় ঘটনা থেকে ধর্ষণ কোন কিছুই বাদ ছিল না। করে ২০০ টি ধর্ষণের ঘটনা রয়েছে এই গ্রামে, ৪০ দিনে ৭৯ টা ধর্ষণের ভয়ংকর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে সুটিয়া গ্রামে। গ্রামের ওই গল্পকে তুলে ধরে এই ওয়েব সিরিজ তৈরি হয়েছে,... শক্তিরূপেন..
দুটি চরিত্রে রয়েছে দময়ন্তী ও রীষাণ, বুটিক সেন্টার রয়েছে এবং তার ডিজাইনার দময়ন্তী, গল্পে নেমে আসে একের পর এক খুন, শহিদুল ও কালু এবং তিলক খুন হয়, কে এই খুনি ,এর সঙ্গে কে জড়িয়ে রয়েছে, আর কোন অতীত , সত্যি কি দময়ন্তী মানসিক রোগী না তার পিছনে লুকিয়ে আছে অন্য কোন পুরুষ এইসব না ঘটনা নিয়েই ফ্রি হয়েছে শক্তিরূপেনা ওয়েব সিরিজ, সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্য দিয়ে সকল কলাকুশলী বলেন আমরা কৃতজ্ঞ ক্লিকের কাছে,
এরকম একটা পরিবারকে আমরা কাছে পেয়েছি, তাহারা নতুন ছেলেমেয়েদের নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন তাদেরকে তুলে ধরার চেষ্টা করেন, অনুবাদ জানাবো ক্লিকের কর্ণধার নীরোজ জী কে, যিনি সবার আড়ালে থেকে এত সুন্দর ভাবে সহযোগিতা করেন, আমরা এই ওয়েব সিরিজে কাজ করতে এসে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি, অভিজ্ঞতা হয়েছে শুটিং করতে গিয়ে, চেষ্টা করেছি নিজেও নিজের চরিত্রগুলি মানুষের সামনে তুলে ধরার, পুরি ওয়েব সিরিজ টি দেখলে বুঝতে পারবেন, ওই ছোট গ্ৰামের কাহিনীটি, কী ঘটেছিল কিভাবে ঘটেছিল, আর আপনারা সবাই ক্লিক সাইডে পেশ করুন, ক্লিকের ওয়েব সিরিজ আশা করি সকলের ভালো লাগবে। এটি ক্লিকের ৪০ তম ওয়েব সিরিজ। দর্শকদের মন জয় করেছে।