২৬ শে ফেব্রুয়ারি সোমবার, দশ বছরের যন্ত্রনার অবসান ঘটাতে, আজ পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারী চাকরি প্রার্থী মঞ্চ, বিরাট মিছিল করে দণ্ডীকাটার মধ্য দিয়ে বিক্ষোভ দেখালেন, সমস্ত চাকুরি প্রার্থীরা মিছিল করে এস এন ব্যানার্জি রোড ধরে ধর্মতলা হোয়াই চ্যানেলে বিক্ষোভ শেষ করে। প্রশাসনের অফিসাররা হিমশিম খেয়ে যান এই বিক্ষোভ সামলাতে,
ধর্মতলা ডরিনা ক্রসিংএ জ্যাম জোটের সৃষ্টি হয় ,সমস্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় ,কারণ চাকরি প্রার্থীরা মিছিল করে এসে এখানে রাস্তা অবরোধ করে বসে পড়েন কিছুক্ষণ। বিশাল পুলিশ বাহিনী থাকলেও ,কোনরকম অশান্তি সৃষ্টি করেনি, যাতে চাকুরী প্রার্থীরা বিক্ষোভের সৃষ্টি করে, তাই তাহারা সকলকে বুঝিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় যাওয়ার কথা বলেন।।
একে একে মহিলা থেকে শুরু করে পুরুষেরা একসাথে ডন্ডীকাটা শুরু করেন। তাহারা জানান ১০ বছরের যন্ত্রণার অবসান ঘটাতেই আমরা এই দণ্ডী কাটছি। তাড়াতাড়ি আমরা যেন বাড়ি ফিরতে পারি, এবং চাকরিটা তারা তারি যাতে হয়। মিছিলের ফলে অফিস-যাত্রী থেকে শুরু করে অন্যান্যরা আটকে পড়েন রাস্তায়।।
এই বিক্রম মিছিলে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের দাবী upper primary 2016 , ফাইভ থেকে এইট, শিক্ষক নিয়োগ অবিলম্বে করতে হবে। অবিলম্বে মেধা তালিকা অন্তর্ভুক্ত যোগ্য প্রার্থীদের ধারাবাহিক ভাবে জয়েনিং সম্পন্ন করতে হবে। দশটি বছর নষ্ট হয়ে গেছে, এই 10 বছরের যন্ত্রনার অবসর চায়। মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির কাছে আমাদের আবেদন, অবিলম্বে এই মামলার নিষ্কৃতি হোক।
জানান এটা কেমন বিচার দীর্ঘ ১০ বছর অতিক্রান্ত ১৪৩৩৯ টি শুন্য পদ আপার প্রাইমারীতে, এখনও একটিও শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ হলো না। শিক্ষা খাতে দুর্নীতি দূর হোক, যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি হোক । যারা টাকার বিনিময় চাকরি বিক্রি করেছে তাদের শাস্তি হোক। শিক্ষার অধিকার মৌলিক অধিকার,
মৌলিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত, অবিলম্বে দ্রুত বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্য চাকরি প্রার্থীদের স্কুলে পাঠাতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে আমরা রোজ জল ঝড়-বৃষ্টিতে আজও গাছের তলায় বসে, বাড়ি ছাড়া সকাল থেকে, চাকুরী প্রার্থীর বাচ্চারাও আজ রাস্তায় মায়ের সাথে, তবুও সরকারের ঘুম ভাঙ্গে না। তাই আজ আমাদের এই বিক্ষোভ ও মিছিল,