অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে যাত্রাবাড়ী এলাকার কুখ্যাত মাদক ব্যাপারী ফারুক বেশ কয়েক বছর ধরেই যাত্রাবাড়ী ও শ্যামপুর থানা এলাকায় মাদকের অবাধ বানিজ্য ও চাঁদাবাজি করে আসছে এ সংক্রান্ত বিষযে তার নামে অভিযোগ সহ জিডি রযেছে ইদানিং সে নাকি সাংবাদিকও বনে গেছে ভূয়া সদস্য পদ এমনকি সে নিজেকে ঢাকা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক দাবি করে ভিজিটিং কার্ডও ছাপিয়ে এখানে সেখানে চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘদিন যাবত । ঢাকা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক হলেন সাদেক মাহামুদ পাভেল, আর এই প্রতারক ফারুক কখনোই ঢাকা প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলো না সাধারন সম্পাদক হবে কি ভাবে এমন প্রশ্নই করলেন উক্ত ক্লাব টির সাথে জড়িত অনেক গনমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তারা দীর্ঘদিন ধরে এই সংগঠনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ।দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সদস্য মোহাম্মদ মাসুদ এই প্রতারক মাদক কারবারির একটি ভিজিটিং কার্ড পেয়ে এফবিতে পোস্ট করলে গত ১৪ই সেপ্টেম্বর রাতে মোহাম্মদ মাসুদ এর মুঠোফোন এ কল দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে এমনকি এই শহরের যেখানে পাবে সেখানেই প্রাননাশ করবে না হয় মামলা দিয়ে জেল খাটাবে ইত্যাদি ইত্যাদি বলে হুমকি প্রদান করেন। এ বিষযে ঢাকা প্রেসক্রাবের সাধারন সম্পাদক সহ সাংবাদিক সমাজের সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা তিব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং অভিবলেন কুমিল্লার কৃতি সন্তান, জাতীয় পত্রিকা দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোহাম্মাদ মাসুদ কে হুমকি প্রদান, খবর নিয়ে জানা যায় যাত্রাবাড়ী এলাকায় অবস্থানকারী ভূয়া সাংবাদিক খ্যাত মাদক কারবারির লোক ফারুক ও তার লোক অনিক রহমান এর এ ধরনের হুমকি ধমকি কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায়না তারা এই হুমকিদাত্দের গ্রেফতারের ধাবি জানিয়ে বলেন .আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং হুমকি প্রদানকারীকে আইনের আওতায় এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জোর দাবি জানাচ্ছি সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার এ বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে সাংবাদিক সমাজ এর পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়ে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সাংবাদিক নেতারা।