প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২৩, ২০২৪, ৩:৩২ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ১০, ২০২৩, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
রসড়ায় পুজো চলবে ২৭ দিন-পুজো আনুমানিক ৯০০ বছরের পুরনো, বরাবর একই ভাবে পুজো হচ্ছে বলে জানান পরিবারের সদস্যেরা।
রসড়ায় পুজো চলবে ২৭ দিন-পুজো আনুমানিক ৯০০ বছরের পুরনো, বরাবর একই ভাবে পুজো হচ্ছে বলে জানান পরিবারের সদস্যেরা।
জুথীন রায়
ঝড়-বৃষ্টির দেবতা জীমূতবাহনের পুজোর মাধ্যমে দেবী চণ্ডীর আরাধনা শুরু করল ভরতপুরের রসড়া গ্রামে ঘোষ পরিবার।
অনেকেরই মত, এই পুজো আনুমানিক ৯০০ বছরের পুরনো। বরাবর একই ভাবে পুজো হচ্ছে বলে জানান পরিবারের সদস্যেরা।পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যার বাসিন্দা সৌমেশ্বর ঘোষ প্রায় ৯০০ বছর আগে ভরতপুর থানার জজান গ্রামে জমিদারি শুরু করেন। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দু’ছেলে সানন্দ ঘোষ ও সীমন্ত ঘোষ। সানন্দ ঘোষ জজানের পার্শ্ববর্তী এলাকা পার-রসড়াতে বসবাস শুরু করেন। সীমন্ত রসড়াতে বসবাস শুরু করেন। যেটা বর্তমানে কান্দি পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড রসড়া নামে পরিচিত। সানন্দ ঘোষ স্বপ্নাদেশ পেয়ে পার-রসড়া গ্রামে নিজের বাড়িতেই চতুর্ভুজা দুর্গার আরাধনা শুরু করেন। শুরু থেকেই ওই পুজো ষষ্ঠীর ১৪ দিন আগে জীমূতবাহনের পুজো দিয়ে আরম্ভ হয়। দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের আট দিন পরে জল থেকে কাঠামো তুলে ফের মন্দিরে নিয়ে গিয়ে দিনভর পুজো হয়। শনিবার থেকে সকাল ও সন্ধ্যা পুজো হবে। প্রধান পুরোহিত মানিক চক্রবর্তী বলেন, ‘‘মোট পাঁচ বার ঘট পুজোও করতে হয়।’’
Copyright © 2024 নগর সংবাদ. All rights reserved.