বুধবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার পূর্বাচল উপশহরের গোবিন্দপুর ২০ নম্বর সেক্টরের একটি ঝোপের পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
আবদুল্লাহ আল মামুন রাজধানীর নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। তিনি ফেনী জেলার সদর উপজেলার গজারিকান্দি এলাকার আবুল কালামের ছেলে। স্ত্রী মোরশেদা বেগমকে নিয়ে তিনি ঢাকার দক্ষিণ খান এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঝোপের ধারে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ শহরের জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেখানে মামুনের মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনরা।
স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসার রিপোর্ট নেওয়ার জন্য কর্মস্থল থেকে উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালের উদ্দেশ্যে বের হন। এ সময় তিনি স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। প্রায় একঘণ্টা পরে ফোন করলে তার নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এই ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়।
রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহের শরীরে কোনো আঘাতে চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা যাবে।