শিল্পাঙ্গন গ্ৰুপ অফ আর্টিস্ট আয়োজিত, ৯ তম বর্ষের পেন্টিং এন্ড স্কাপচার প্রদর্শনীর শুভ সূচনা হলো।
“” সম্পা দাস, সম্পাদক, দৈনিক নগর সংবাদ, নগর সংবাদ ২৪ ডটকম, নগর টিভি “”
১ লা জুলাই মঙ্গলবার, ঠিক বিকেল সাড়ে ছটায়, শিল্পাঙ্গন গ্রুপ অফ আর্টিস্ট আয়োজিত এবং রীতা পালের উদ্যোগে, চারুবাসনা ( যোগেন চৌধুরী সেন্টার ফর আর্ট গ্যালারীরতে ,
৯তম বর্ষের পেন্টিং এন্ড স্কাপচার প্রদর্শনী শুভ সূচনা হলো,
৯তম বর্ষের পেন্টিং এন্ড স্কাপচার প্রদর্শনী শুভ সূচনা হলো,প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে।
এই প্রদর্শনী চলবে ১লা জুলাই থেকে ৮ই জুলাই পর্যন্ত, সমস্ত দর্শক ও চিত্রশিল্পীদের দেখার সুযোগ থাকছে, দুপুর বারোটা থেকে রাত্রি আটটা পর্যন্ত। ৩৪ জন শিল্পীর ছবি এই গ্যালারীতে স্থান পেয়েছে ও পরিবেশিত হয়েছে।
আজকের এই সুন্দর অনুষ্ঠানে, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইন্ডিয়ান আর্ট কলেজের প্রফেসর- শ্রী এস বি সিনহা, প্রখ্যাত স্কাপচার শিল্পী-
মানবেন্দ্র সরকার, চিফ গেস্ট- শ্রী যোগেন চৌধুরী, টালিগঞ্জ সার্কেলের ওসি এক্সসাইজ ডিপার্টমেন্ট – সানিউল বিশ্বাস, প্রখ্যাত আর্টিস্ট-
গৌরাঙ্গ কুইল্যা, প্রখ্যাত আর্টিস্ট এক্স অ্যাসিস্ট্যান্ট আর্ট ডিরেক্টর এবিপি- নির্মেলেন্দু মন্ডল, গেস্ট ও লেকচারার –
রবীন্দ্র ভারতী ইউনিভার্সিটি শ্রী বিরাজ কুমার পাল, প্রখ্যাত আর্টিস্ট- তাপস কোনার, সহযোগিতায় স্বপ্ননীল পাল সহ অন্যান্যরা।
প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের সুন্দর একটি সংগীত ও কবিতার মধ্য দিয়ে সকলকে এক সূত্রে বাঁধলেন, এরপর একে একে অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে বরণ করে নেন।
স্বনামধন্য শিল্পী ও অতিথিরা বলেন, শিল্পাঙ্গন গ্রুপ অফ আর্টিস্ট আয়োজিত এবং রিতা পালের উদ্যোগে
এতগুলোন মহিলাকে নিয়ে যে কর্মকাণ্ড আজকে সৃষ্টি করলেন আমরা অভিভূত, যাহা কখনো আমার দেখিনা, যে সকল শিল্পীরা ছবি গুলি এঁকেছেন আমাদের তরফ থেকে তাহাদের কুর্ণিশ জানায় ,
তাহারা কারো ছবি দেখে আঁকেন না, নিজেদের প্রচেষ্টায় নিজেদের ভাবনায় সৃষ্টি করেছেন, শুধু তাই নয়, যাহারা বাড়ির গৃহিণী হয়ে ,বাড়ির সব কিছু সামলে ,
নিজেদের প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন, আর ধন্যবাদ জানাবো শিল্পাঙ্গনের কর্ণধার রীতা পালকে, যিনি এতো গুলোন মহিলাকে পাশে চলার চেষ্টা করছেন,
রাস্তা দেখানোর চেষ্টা করছেন। শিল্পাঙ্গন গ্ৰুপ অফ আর্টিস্ট এর কর্ণধার রীতা পাল বলেন, কোনো কিছুই একার দ্বারা যেমন সম্ভব নয়, তেমনি যদি কারো উৎসাহ না থাকে তবে কোনো কিছুতেই এগোতে পারে না,
আর কোনো কিছু সৃষ্টি করতে পারে না, আমি চলার পথ দেখিয়েছি,আর সবার আগ্ৰহ ও উৎসাহ তাদের চলার পথ তৈরি করেছে, তারা প্রমান করে দিয়েছে, গৃহিণীরা কোনো অংশে কম না,
চেষ্টা করলে সব কিছু জয় করা যায়। মহিলারা এই শিল্পকে কাজে লাগিয়ে কাপড়ের উপর কাজ করে নেজেদের ইনকাম এর পথ করে নিয়েছে। আজকের শিল্পীদের মধ্যে কয়েক জন শিল্পী, এই সময়ের ঘটনা , পরিস্থিতি ও ভাবনাকে চিত্রের মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন, শিল্পী অনামিকা দাস –
সিঁদুর ও নেচার মাদার, রিয়া ঘোষ – মায়া সন্তানের খেলা, সোমা মুখার্জী – শিশুর সারন্য, কুনাল দাস- লিনো, সুব্রত বর্মন, কৃষ্ণ কলি ভ্যৃঁইয়া,রেবা বনিক ধর, সুপর্ণা ভট্টাচার্য – প্রকৃতির লুপ্ত যাহা । আরো বেশ কিছু শিল্পীর ছবিও অন্যান্যদের মন করেছে।
“” সম্পা দাস, সম্পাদক, দৈনিক নগর সংবাদ, নগর সংবাদ ২৪ ডটকম, নগর টিভি “”