ক্লাব থেকে শুরু করে বাড়ির পুজো, সবাই সকাল থেকে ব্যস্ত হয়ে পড়বে, আর ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা নতুন জামা কাপড় পড়ে মেতে উঠবে স্কুলে স্কুলে পুজোর আনন্দে,... কিন্তু ক্লাবের পুজো উদ্যোক্তারা ও বাড়ির গৃহকর্তারা, বাজারে বেরিয়ে পুজোর উপকরণ কিনতে গিয়ে মাথায় হাত পড়লো, এতটাই জিনিসের দাম বেশি যে কিছুটা থমকে পড়ে বাজারে গিয়ে, তারা জানান দুটি বছর পুজো করতে পারিনি এই বছর বাজারে এসে আমরা অনেকটাই অসুবিধায় পড়লাম কারণ ফলের দাম যেভাবে বেড়ে গেছে আমাদের বাজেটে কুল হচ্ছে না। তাই ভাবছি কোনভাবে পুজোটা করব আমাদের বাজেটের মধ্যে, প্রতিটি বাজারেই জিনিসের দাম আগুন, শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, পেয়ারা ১০০ টাকা কেজি, আপেল ১২০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি, বেদানা ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। কলা ৫০ টাকা থেকে ৭০ টাকা ডজন, ঘটের ডাব ত্রিশ টাকা থেকে ৫০ টাকা, , আমের পল্লব দশ টাকা পিস, গাঁদা ফুলের মালা ৩০ টাকা পিস ,রজনীগন্ধার মেলা ১০০ টাকা থেকে শুরু, কলাগাছ কুড়ি টাকা পিস, একদিকে বাজারে যেমন প্রতিমার দাম, আগুন তেমনি অন্যদিকে ফল ও দশকর মার দোকানে জিনিসের দাম চড়া, পলি ক্রেতারা কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না, বিক্রেতাদের বক্তব্য আমরা কি করব যেভাবে হু হু করে জিনিসের দাম বাড়ছে আমাদেরকে তো এনে বিক্রি করতে হয়।, তার মধ্যে আমরা যখন জিনিস নিয়ে আসি দেখা যায় আমাদের বেশ জিনিস নষ্ট হয়। ফলে আমাদের দাম বাড়াতেই হবে, পূজা উদ্যোক্তাদের দাবি এই ভাবে জিনিসের দাম বাড়লে আমরা কিভাবে পুজো করবো, একদিকে কর্নার জন্য সবার কাজকর্ম গেছে তার উপর যদি এরকম জিনিসের দাম বাড়তে থাকে হয়তো আমাদের এক সময় পুজো বন্ধ করে দিতে হবে।, মা সরস্বতীকে বাড়িতে আনার সম্ভব হবে না হয়তো বলে জানালেন,। দু'বছর আগে যে ঠাকুর আমি ৫৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি সেই ঠাকুর এবারে একই মাপের ১১০০ টাকা দিয়ে কিনতে হলো ।।