সিদ্ধিরগঞ্জ চৌধুরী বাড়ী এনায়েত নগরে মক্ষী রানী বহু বিবাহ কারী নরুন নাহার, সামছুনাহার বাহিনীর মিথ্যা মামলা সন্ত্রাসী হামলায় অতিষ্ট।। নুরুল হকের বাড়ী পুলিশ ও সন্ত্রাসী দিয়ে দখলের পায়তারা করছে - পুলিশ সুপার, ডি.সি.র বরাবর অভিযোগ দায়ের।
সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি।। নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগন্জ থানাধীন পূর্ব এনায়েত নগর এলাকার ঘটনা ঘটে,অভিযোগ ও ভুক্তভোগী সূএে জানাযায়,নুরুল হক পিতা-মৃত:সোলেমান মিয়া মাতা-কাকতি বেগম সাং-১১৮নং বাড়ি, পূর্ব এনায়েত নগর চৌধুরী বাড়িস্থ নতুন রাস্তা থানা -সিদ্ধিরগঞ্জ, জেলা -নারায়ণগঞ্জ, নুরুল হক একজন সাধারণ ব্যবসায়ী বহুকষ্টে অর্জিত টাকা দিয়ে বিগত -২২/০৩/১৯৮৮ সনে (২.৫০)আড়াই শতাংশ জমি ক্রয় করেন যার দলিল নং-৯৮৪,ভোগ দখল থাকা অবস্থায় নুরুল হকের মা- কাকতি বেগম নুরুল হকের নিকট আবদার করেন। নুরুল হকের আড়াই শতাংশ জমি তার মায়ের নামে লিখে দেয়ার জন্য। নুরুল হক মায়ের ভক্ত, শ্রদ্ধার সাথে মায়ের আবদার রক্ষার্থে নিজের শেষ সম্বল ২.৫০,আড়াই শতাংশ জমি মায়ের নামে লিখে দেন। যার দলিল নং- ১৯৩৫, তারিখ-১৫/০৫/১৯৮৯খিং। এমতাবস্থায় নুরুল হকের মাতা-২৪/০২/২০১৪ইং সনে মায়ের গর্ভজাত সন্তান-২ছেলে, ১)নুরুল হক ২)কামরুজ্জামান দুই ভাইকে ৮১+৮১=১৬২ শতাংশ জমি দলিল মূলে রেজষ্টি করে দেন।এবং-৮৮.(অষ্ট আশি) অযুতাংশ জমি এজমালি রাখেন -ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক দুই ভাই- দুই বোন অভিযুক্ত আসামী-১)নুরুন নাহার স্বামীমৃত:-খালেক ২)সামছুনাহার স্বামী মৃত:চাঁন মিয়া -সাং-চৌধুরী বাড়ি তাতখানা,থানা- সিদ্ধিরগন্জ,জেলা- নারায়ণগঞ্জ ২৪.চব্বিশ অযুতাংশ জমি পাওনা হয় আমরা দুই ভাই তাদের সম্পত্তি পাওনা -২৪.অযুতাংশ অবশিষ্ট রেখেই পাকা বাড়ির নির্মান করি। আমার বাড়ির কাজ ৯০% নব্বই ভাগ কাজ সমাপ্ত করি।এমতাবস্থায় অভিযুক্ত আসামী গং ১)নরুন নাহার ২)সামছুনাহার আমার নামে একের পর এক মিথ্যা তথ্য দিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ কে অবৈধ টাকার বলে ব্যবহার করা সহ স্থানীয় সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছে। নরুন নাহার, সামছুনাহার চৌধুরী বাড়ী এলাকার চিহ্নিত লম্পট মক্ষী রানী নুরুন নাহার এ পযন্ত বিবাহ করে ৬টি -১)স্বামী -খালেক প্রধান তার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
এরপর তার বিবাহের অন্ত নেই। ২নং- স্বামী-আজাদ, বাড়ি-চিটাগং,৩নং স্বামী-কালাম,বাড়ি নোয়াখালী, ৪নং স্বামী-মফিজ, বাড়ি ২নং ঢাকেশ্বরী, ৫নং স্বামী-খালেক মারা গেছে,৬।খোরশেদ,বাড়ি- মুন্সিগঞ্জ,৭।হৃদয় বাড়ি-জামালপুর, এসব স্বামীদের সাথে চরম দূর্ব্যবহার করে মিথ্যা মামলা ও মক্ষীরানী নুরুন নাহারের পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে দেনমোহরের টাকা আদায় করে নেয়। নুরুন নাহার রীতিমত একজন বহু বিবাহকারী।বিবাহ তার পেশা এলাকা বাসী ও ভু্ক্তভোগীদের কাছ থেকে তথ্য পাওয়া যায়। ২নং আসামী সামছুনাহার সে আরেক রাক্ষুসি মক্ষীরানি তার রয়েছে একাধিক স্বামী-১নং স্বামী মৃত:চাঁন মিয়া, সিলেট বাড়ি, ২নং স্বামী-হাফিজ উদ্দিন,বাড়ি-কুমিল্লা, ৩নং স্বামী -রাজা মিয়া, বন্দর বাড়ি। এছাড়া একাধিক স্বামী কে বিয়ের নামের নাটক করে মোটা অংকের দেন মোহর লিখে মিথ্যা যোতুক মামলা ও নারী নির্যাতন মামলা ও স্থানীয় সন্ত্রাসী হামলা করে টাকা আদায় করে তাড়িয়ে দেয়। এভাবেই অবৈধ বিয়ের নামক টাকার পাহার গড়েছে জানায় এলাকা বাসী। এরা নষ্ট প্রকৃতির মেয়ে মানুষ পান থেকে চুন খসলে মিথ্যা মামলা ও লালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে অত্যাচার করে।এ ভয়ে কোন সুশীল সমাজ প্রতিবাদ করে না। কারণ নোংরা বিষয়ে ভাল মানুষ প্রতিবাদ করে না। অভিযোগ কারী নুরুল হক এ ব্যাপারে জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন যার অভিযোগ নং আর-৯২ভি-তাং-২৮/০১/২০২৪ইং। গ্রেফতার পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার আদেশ দাবীতে ১)অনুলিপি দেয়া হয়, জেলা প্রশাসক, মহোদয়, ২)অফিসার ইনচার্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা,ওসি, বরাবর।৩)র্যাব-১১বরাবর অভিযোগের কপি দায়ের করা হয়। জমি সংক্রান্ত বিষয়ে মাননীয় কোর্টের আদেশ ছাড়া থানা পুলিশ কারো অভিযোগের ভিত্তিতে কোন বাড়ির নির্মান কাজ বন্ধ করার আদেশ দেয়া পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার ছাড়া আর কিছুই নয় বলে জানায়,জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়, অভিযোগ কারী নিরুহ নুরুল হক দাবী করেন আমার বোনদের জমি খালি রয়েছে তারা জমি বুঝে না নিয়ে মিথ্যা ষড়যন্ত্র করে অঙ্গাত নামা ৭/৮ জন সন্ত্রাসী নিয়ে হামলা করে আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের জান মালের ক্ষতি করে থাকে। এ ব্যাপারে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ওসি মহোদয়, পুলিশ সুপার মহোদয় জেলা প্রশাসক মহোদয়, জেলা-র্যাব সহ সকল সুশীল সমাজের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।নুরুল হক জানায় অচিরেই ভুক্তভোগী গং মিলে প্রেস ক্লাবে মানব বন্ধন করবেন।