স্টাফ রিপোর্টারঃ -নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলা কাঁচপুর হাইওয়ে রোডের পাশে জামাত শিবির, বিএনপি, খুনি, সন্ত্রাসী, অনুপ্রবেশকারীদের সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটি থেকে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন করেন সোনারগাঁ উপজেলা তৃণমূল আওয়ামী লীগ। এসময় তৃণমূল আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন সহ সভাপতি- আরিফ মাসুদ বাবু – আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করে, নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছে। মোঃ আলী হায়দার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উনাকে নিও প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করার বিতর্ক আছে সহ সভাপতি – শহীদুল্লা সরকার - নোয়াগাও ইউনিয়ন নির্বাচনে সামসুল ইসলাম ভুইয়ার সাথে নৌকাকে ডুবানোর কারিগর – রেফারেন্স – আব্দুল বাতেন (নৌকার প্রার্থী) , সহসভাপতি- জহির চেয়ারম্যান বারদী- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি, কিন্তু বিএনপির আমলে বিএনপিতে যোগ দিয়ে ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি হয়েছিল। উনার চাচা আড়াইহাজার থেকে বিএনপির এমপি ছিল। তাই বিতর্ক আছে। ধর্ম সম্পাদক – মাওলানা ইউসুফ দেওয়ান। - নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছে। ত্রাণ ও সমাজকল্যান সম্পাদক – সাইদুর রহমান মোল্লা – নোয়াগাও ইউনিয়ন নির্বাচনে সামসুল ইসলাম ভুইয়ার সাথে নৌকাকে ডুবানোর কারিগর – রেফারেন্স – আব্দুল বাতেন (নৌকার প্রার্থী) সাংগঠনিক সম্পাদক- মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুম- মোগড়াপাড়া ইউনিয়ন নির্বাচনে নৌকা ডুবানোর কারিগর। রেফারেন্স – সোহাগ রনি । তাছাড়া কালাম এর ভাই। একই পরিবারের দুইজন কমিটিতে রাখার যুক্তি নেই। সাংগঠনিক সম্পাদক – জাকির হোসেন – মোসাদ্দেক হোসেন ফালুর সাথে তাদের দুই ভাই এর ছবি থাকায় বিতর্ক তৈরী হয়েছে। সহ প্রচার- আতাউর রহমান আক্তার – থানা কমিটিতে আসার মত রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সদস্য- মাহাবুবুর রহমান বাবুল – প্রধানমন্ত্রীর তার ইউনিয়নে ঢুকলে তার অনুমতি লাগবে এবং বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দেওয়ার পর মোনাজাতে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বেহস্ত নসিব করার দোয়া ধরে বিতির্কিত হয়েছিলেন। সদস্য-মাহামুদা আক্তার ফেন্সি - জাতিয়পার্টির সমর্থনে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। তখন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন নাছিমা আক্তার ( বারদীর আবু বকর সিদ্দীক বাবুল এর বৌ) ও নোয়াগাও এর হেলেন আক্তার (উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক)। সদস্য- শামসুল আলম সামসু- আগে বিএনপি, জাতীয় পার্টি করেছে এবং নোয়াগাও ইউনিয়ন এ সতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নৌকার বিরুদ্ধে ইলেকশন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সদস্য- মারুফ ইসলাম ঝলক – সামসুল ইসলাম ভুইয়ার ছেলে, আগের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সদস্য- মাহাবুব হোসেন সরকার – বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নে নৌকার বিরুদ্ধে ইলেকশন করেছে। সদস্য- সানজিত হাসনাত – কায়সার হাসনাত এর ভাই, মোগড়াপাড়া ইউনিয়ন এর নির্বাচনে নৌকার বিরোধীতা করেছে। আগের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সদস্য- মাহাবুবুর রহমান লিটন- সোনারগাঁ থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আসার মত ব্যকগ্রাউন্ড নেই। জামপুর ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের মাঝে আগে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল বলে প্রচার আছে। সদস্য- মোশাররফ মেম্বার – খুনের মামলা ও হেফাজতের মামলার আসামী। সদস্য- মো সামসুল আলম- আওয়ামী লীগের রাজনীতির বয়স ৮ বছর, পারিবারিকভাবে বিএনপি, জামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সেক্রেটারী। নব্য আওয়ামী লীগ। সদস্য- কবির হোসেন – থানা কমিটিতে আসার মত রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। মাসুম চেয়ারম্যান এর বন্ধু ও সকল অপকর্মের সাথী। সদস্য- অ্যাডভোকেট আমির হোসেন থানা কমিটিতে আসার মত রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সদস্য- আলহাজ্জ তাজুল ইসলাম- পিরোজপুর ইউনিয়নের রাজাকার ছাদেক হোসেন মৌলভীর ছেলে। মাসুম এর চাচা। সদস্য- রাসেল উদ্দিন রাসেল- শম্ভুপুরা ইউনিয়নের নাসির মেম্বারের ছেলে, বাচ্চা ছেলে, থানা কমিটিতে আসার মত রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সদস্য - খাইরুল ইসলাম - নোয়াগাও ইউনিয়ন - কখনো রাজনীতি করেন নি। সদস্য – এস এম জাহাঞ্জীর / জাহিদ হাসান জিন্নাহ দুই ভাই এর মধ্যে একজনকে রাখা যেতে পারে। যেহেতু কাচপুর ইউনিয়নের মাহাবুব খানকে কোষাধক্ষ্য রাখা হয়েছে, তাই তার নুরে আলম খান কে সদস্য না রাখলেও চলে।