প্রকল্পটির বিষয়ে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রথম পর্যায়ে ২৫ বছর প্রকল্পটির দায়িত্বে থাকবে চীনের সিএমইসি (চায়না মেশিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন)। ডিএনসিসির এই বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি মেগা প্রকল্প না হলেও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এর মাধ্যমে স্মার্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে এ প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) আমিনবাজার ল্যান্ডফিলে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময়কালে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবেদ আলী, চায়না মেশিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশনের প্রকৌশলী এবং ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আগামী জানুয়ারি থেকে পুরোদমে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, এরই মধ্যে সিএমইসির প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা কাজ শুরু করেছেন। তাদের কিছু যন্ত্রপাতি প্ল্যান্টে চলে এসেছে আরও যন্ত্রপাতি দ্রুতই পৌঁছাবে।
মেয়র জানান, ডিএনসিসির বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্মার্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত হবে। বর্জ্য সম্পদে রূপান্তরিত হবে এবং পরিবেশবান্ধব পরিচ্ছন্ন ঢাকা গড়ে উঠবে।