রিপোর্টার, কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়।। 230 তম বর্ষে পদার্পণ করল, কে কে রায় চৌধুরী রোডের, জাগ্রত শ্রীশ্রী চণ্ডী পুজো , রায় চৌধুরী পরিবারের বংশ পরম্পরায় রীতিমেন এই পুজো চলে আসছে, আগে এই মেলা একমাস যাবত চলত কিন্তু বিভিন্ন কারণে এই মেলা আস্তে আস্তে কমে সাত দিনে উপনিত হয়েছে, দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা এই মেলায় আসে এবং ভীড় জমায়, শুধু তাই নয় প্রতি বছর এই মন্দিরে মানত করেন, তাহাদের আশা পূরণ করার তারা মানত শোধ করতে আসেন।, এই মন্দিরের চতুর্দিকে যেমন দোকান ইরা দোকান নিয়ে বসেন মেলায় তেমনি অগণিত মানুষের ঢল নেমে আসে মেলার মধ্যে।
শুধু তাই নয় এই কটা দিন মেলার মধ্যে বিভিন্ন রকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ও আয়োজন করেন মেলা কর্তৃপক্ষরা শিশু দিবস মহিলা দিবস প্রতিবন্ধী দিবস ব্লাড ক্যাম্প সহ বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠানের ও আয়োজন রাখেন এখানকার মানুষ এই রকম একটি মেলা বা পুজো দেখতে পেয়ে ছি। কিন্তু করোনার কালে দুটি বছর পুজো সেভাবে না হলেও কোন ভাবে তারা পুজো করে গেছেন কিন্তু এই বছর এই চন্ডী পুজো আগের মতই ফিরে এসেছে এবং মানুষের ঢল প্রতিদিন নেমে আসছে পুজো প্রাঙ্গণে এই মেলা চলবে ৩০ শে নভেম্বর থেকে নয় ডিসেম্বর পর্যন্ত তার সাথে সাথে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, শ্রী শ্রী চন্ডী পুজো সমিতির কর্মীরা জানান এবারে আমাদের পুজোয় এতটা ভিড় হবে আমরা ভাবি নি তবে আমরা খুশি মানুষ দুটি বছর পর এইভাবে আনন্দ করতে ও পুজো দেখতে আশায়।,
শুধু তাই নয় আমরা খুশি আমাদেরকে যেভাবে প্রশাসন ফায়ার বিগ্রেড ইলেকট্রিক সাপ্লাই সহযোগিতা করছেন এবং আমাদের ভলেন্টিয়ার ভাইয়েরা তাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। সবাই না থাকলে আমরা কখনোই সাফল্য লাভ করতে পারতাম না। আর এই পুজোর উদ্বোধনের একটি বিশেষ তারতম্য ও আকর্ষণ হল প্রতিবছর বেলুড়ের রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ উদ্বোধন করেন