রিপোর্টার কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায় ।।বসন্ত উৎসবে মেতে উঠেছে বাজার হাটে, রং মুখোশের বাহার।
আর মাত্র মাজে কয়েকটা দিন, তারপরেই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে ছেলেমেয়েরা সেজে উঠবে বসন্ত উৎসবে রঙিন রঙে রাঙিয়ে নৃত্যে গানে, আর আবিরের খেলায়, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের কথা মনে করিয়ে দেবে সবাইকে.বসন্ত এসে গেছে .।
তাই প্রত্যেকটা বাজারে জমে উঠেছে রংয়ের পসরা মুখোশের বাহার এবং রঙিন আবিরের সৌন্দর্য, জমে উঠেছে কেনাকাটা, তবে এবারে বিশেষ করে লক্ষ্য করা যায় বাজারের বিভিন্ন প্রান্তে , গেঞ্জির মধ্যে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন গানের ভাষা, এবং হোলির বিভিন্ন চিত্রর সাথে সাথে বেশ কিছু স্মরণীয় লেখা, বিক্রেতারা যেমন বিভিন্ন ধরনের পসরা নিয়ে বসেছেন তেমনি ক্রেতারাও তাদের পছন্দ অনুযায়ী জিনিস কিনছেন, বিক্রেতা জানালেন যেমন যেমন ক্রেতাদের চাহিদা আমাদেরকে সেই রকম জিনিস আনতে, কেউ কেউ তাদের পছন্দমত আমাদেরকে অর্ডার দিয়ে গেছেন, অনেক আগে থেকেই,
বিভিন্ন বাজারে বিভিন্ন ক্রেতাদের মতামত, কেউ বলছেন জিনিসের দাম বেশি তো কি হয়েছে দুটো দিন আনন্দ করবো , আবার কেউ কেউ বলেন দিনের পর দিন যে ভাবে জিনিসের দাম বাড়ছে সাধারণ মানুষের ছেলেমেয়েদের কিনে দেওয়ার আয়ত্তের বাইরে তবুও ছেলেমেয়েদের সন্তুষ্ট রাখতে কিছু তো কিনে দিতে হবে।। আমরা বিভিন্ন বাজারে গিয়ে জানতে পারলাম ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কিছু কথা, যারা বসন্ত উৎসবের আগে থেকেই, প্রতি বছর এরকম পশরা নিয়ে বসেন বাজারে বাজারে হাটে হাটে, যেমন হাতিবাগান, গড়িয়াহাট, গড়িয়া, যগুবাবু বাজার, বেহালা ,টালিগঞ্জ, জানবাজার প্রভৃতি, কোথাও মুখোশের দাম ২০০ টাকা কোথাও ২৫০ টাকা কোথাও দেড়শ টাকা। তেমনি পিচকারীও বিভিন্ন দামে সাজানো রয়েছে,