বাংলাদেশের বাংলাদেশী কারিগররা, ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে, আমাদের বৃহৎ ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, আংশিক কদমতলী থানা, ঢাকা-৫ আসনের ১৭৮ আসনের পক্ষ থেকে বলুন; আসসালামু আলাইকুম ওয়া সালাম, সেইসাথে মুজিবীয় শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রথমেই বলেছেন, আমি যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব হারুন রশিদ মুন্নার প্রচেষ্টায় অঙ্গীকার করছি যে, আমি সর্বদা জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করব এবং জনগণের প্রতি অনুগত থাকব।

হে আমার, বাঙালী জাতির পিতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যোগ্য উত্তর সিউড়ি কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা, তুমি ছয় কোটি বাঙালির সমৃদ্ধি। আপনি অবগত আছেন ঢাকা-৫ আসন ডেমরা যাত্রাবাড়ী এবং কদমতলী এলাকার সকল মানুষ জানেন আপনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের হে মানবতার মা, তুমি আমার বাংলার জামাতা, দেশের দেশপ্রেম আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে গর্বিত। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের চাবিকাঠি আপনি। দেশের উন্নয়নের আস্থার চূড়ান্ত ঠিকানা, আপনার সিদ্ধান্তই বাংলাদেশের জনগণের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। হে আমার সর্বকনিষ্ঠ সফল রাষ্ট্রনায়ক, আপনি জানেন ডেমরা যাত্রাবাড়ী, কদমতলী থানা, ঢাকা-৫ আসন, রাজনীতির শেষ দিন এবং বর্তমান এলাকার বর্তমান অবস্থা। ক্ষুধা-৫ আসনে ১৭৮ নং নির্বাচন হবে নৌকার প্রতীক ও তৃণমূল জনগণের উজ্জ্বল নক্ষত্র, ধোব্রান্ত, কর্মী মুজিব আদর্শের অনুসারী ও রাজপথে শেখ হাসিনার পরীক্ষিত যোদ্ধা, বিশ্বাস জনাব হারুন-অর-রশীদ। , নেতা মুন্না টি. আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং আপনার দলীয় কাজ থেকে দায়িত্বশীল রাজনীতিতে আস্থাশীল। রাজনৈতিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিএনপি, জামায়াত-শিবির ও হেফাজতে ইসলামের সহিংসতা, অত্যাচার, দমন-পীড়ন, জেলজুলুম, নির্যাতন, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, প্রতিটি ওয়ার্ডের ইউনিয়ন, ইউনিট, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। , শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার সরকারকে আবারও ক্ষমতায় নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। হে আমার, বিশ্ব মানবতার নেতা, আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশ ও দেশের স্বার্থে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। একজন মা জাতিকে তার সন্তানের মতো নিঃস্বার্থভাবে দেশে নিয়ে যেতে পারেন, এবং তিনি তার দেশকে নিরলসভাবে দেশ পরিচালনা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে চলেছেন। বিশাল ডেমরা, যাত্রাবাড়ীর জনগণের উন্নত জীবনযাপনের সেবায় বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা ও দেশপ্রেমে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। হারনার রশীদ মুন্না বিরোধী দলের যে কোনো আন্দোলনের সমালোচনা করতেন, রাজপথে তার উপস্থিতি ছিল সাহসী সাহসিকতার সঙ্গে। বিএনপির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ, সি তিনি ডেমরা থানায় দুইবার আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত ও প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী, রাজনৈতিক ও বিচক্ষণ।

তিনি আওয়ামী লীগের সফল রাজনীতিবিদ নৌকার মাঝি ছিলেন। ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে জাতীয়তাবাদী খালেদা জামান ও জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াত-শিবিরের দেশবিরোধী সহিংসতার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের নিন্দা, জনগণের ক্ষয়ক্ষতি, পেট্রোল গ্যাসের ক্ষয়ক্ষতি। গাড়িতে করে, নারী, শিশু ও গবাদি পশুকে জিম্মি করে হত্যার পাশাপাশি আনার মানুষ, নারী, শিশু, যুবক, যুবক, স্কুলকলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বরোচিত হামলা, এমনকি? গবাদি পশুগুলো আগুনে পুড়ে গেছে। বিরোধী দলের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষমতার বিরুদ্ধে লড়াই, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই, প্রতিবাদের মাধ্যমে গণতন্ত্র ঠেকাতে ডেমরা, যাত্রাবাড়ীতে একত্রে আন্দোলন, কদমতলী এলাকায় সভা সমাবেশ, সমাবেশ, প্রতিবাদ সমাবেশ, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন, গণতন্ত্র প্রতিরোধ, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে আন্দোলনের কর্মসূচি। এবং সেই সব জঙ্গি সন্ত্রাসীদের কঠোর হাতে হাতে হাত।

সোনার বাংলাদেশ গড়ার অন্বেষণে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে চলেছে বাংলাদেশ। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির সাথে আগামী প্রজন্মের জন্য সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে ঢাকা-৫ আসনের ১৭৮টি আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী হারুন রশীদ মুন্না দৃঢ় প্রত্যয়ী। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই হারুন রশীদ মুন্না বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতাদের চাহিদা পূরণে দলীয় সংগঠনে সক্রিয় থেকে দেশের জন্য রাজনীতি করে যাচ্ছেন। প্রতিটি ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও ইউনিটে আদর্শ। এ কারণে ১৯৯৬ সালে অসহযোগ আন্দোলনের সময় তিনটি এলাকায় বিএনপি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালায় এবং নিপীড়ন, নিপীড়ন, কুসংস্কার বিরোধী এবং ক্ষমতার বিরুদ্ধে সংগ্রামের জন্য তিনি দক্ষতার সঙ্গে প্রতিরোধের দুর্গ গড়ে তোলেন।

হারুনর রশীদ মুন্না সে সময় হাজারো মানুষ ও প্রিয়জনকে রংধনুর সাত রঙের মতো মনের স্নেহ-মমতা দিয়ে ভালোবাসতেন। গ্রেট ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী এলাকার একমাত্র নেতা তিনি এ অঞ্চলের রাজনীতির নেতা এবং তিনি হারুন রশিদ মুন্নাকে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান। স্মৃতি মধুর, স্মৃতি বড় বেদনাদায়ক। বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতির মাঠে তার অবস্থান বিএনপির নিষ্ঠুর রাজনীতির জন্য উজ্জ্বল। ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য হারুনর রশিদ মুন্না অত্যন্ত সদয়, সাহসী, নতুন প্রজন্মের জন্য গর্বিত, স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশপ্রেম, জনগণের জন্য খোলামেলা আলোচনায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ এবং সবার সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় অংশ নেন। এই এলাকার প্রতিটি প্রান্তে একজন সমাজসেবক হিসেবে মানুষের কল্যাণে পার্স্ট রুমের পাশে নিজেকে আত্নত্যাগী করে তোলেন।

মা, তুমি কি একবার ভেবেছ? স্বাধীনতা ও দেশ-বিরোধীরা বিভিন্ন কর্মী, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও দলীয় গোষ্ঠীকে নানাভাবে হত্যার গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। আমার অতীত শেখ হাসিনার রাজনীতি আমাকে কঠিন হতে বাধ্য করেছে এবং তাকে আত্ম-যোগ্যতা অর্জন করতে শিখিয়েছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিকভাবে সোনালী হৃদয়ের মানুষের মধ্যে আনন্দ-উল্লাস ছড়িয়ে দিতে ভালোবাসি। সত্য কি? আমার মতো ভালো বন্ধু পাওয়া অনেকের ভাগ্য। বিশেষ করে, আমার ব্যক্তিত্ব যে কাউকে আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু বাস্তব জীবনে এমন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করি না। চেতনায় চিন্তাশীল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা, বুদ্ধিজীবীদের আলোচনা। সবাই উপকৃত হতে পছন্দ করে। তবে এর জন্য তাকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। অন্যের উপকার করার জন্য নিজেকে আঘাত করতে দ্বিধা করবেন না।

হারুন রশিদ মুন্না বলেন, ব্যক্তিগত জীবনে কাউকে অসম্মান করা। যাঁর সম্মান, তাঁকে সমপরিমাণ দিতে চাই। যদি কেউ আমার প্রতিপক্ষ হয়, আমি তার সাথে তার সম্মানিত সম্মানে যাব। তাই এই দুনিয়ার পেছনে গেলেও ক্ষণিকের জন্য বলবে, আমার প্রতিপক্ষ আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য হলেও আমি ছেড়ে দিয়েছি। আমার মতো নিঃস্বার্থ বন্ধু, কর্মী, শুভাকাঙ্খী, অনেকেই আছেন যারা আমার ভালো গুণের জন্য ভালো আছেন, ইচুর মতো বন্ধু আছে, আমার রাজনীতি, সামাজিক সমালোচনা। এই আলোচনা-সমালোচনায় প্রতিটি মানুষের জীবনের শেষ পরিণতি ঘটবে। একজন মানুষ যেমন সবার পছন্দ হতে পারে না, তেমনি সবার জন্য খারাপও হতে পারে না। ভালো-মন্দের সমন্বয়ই মানুষের জীবন।

আল্লাহর রহমতে আমার সততা, আস্থার সাথে আমার রাজনৈতিক দূত, তার বড় ভাইয়ের বড় ভাইয়ের মতো, যার আদর্শ, সততা, শিক্ষা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, কথার মোকাবিলা। তার ব্যক্তিত্ব ও নীতি আমাকে আকৃষ্ট করেছিল। আমি সব সময়ই সব বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে চলেছি। আমি সত্যিই নিজেকে নিয়ে গর্বিত যে, হারুন রশীদ মুন্নার মতো একজন রাজনীতিবিদ, একজন সমাজসেবক, দেশপ্রেমিক ও দেশের সেবক, আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৫ আসনের জন্য বিশেষ নৌকার প্রয়োজন। হাররর রশিদ মুন্নার পরিবার বা তার শরীরে কোনোদিন হাইব্রিডের কথা বসাতে পারবে না। এই সোনার বাংলায় তিনি আবির্ভূত হননি। সে নিজেই গর্বিত মায়ের ভাষা, বাংলা ভাষা বলতে পারছে। তিনি নিজেও প্রশংসার দাবিদার যে, স্বাধীন পুণ্যভূমি বাংলাদেশের প্রতি অনেক আগ্রহ রয়েছে। এটি তৃণমূল নেতৃত্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় নতুন প্রজন্ম, তারুণ্যের বিস্ময়কর ভালোবাসায় মানুষ এবং সমস্ত পৃথিবীর আলোর প্রতীক এবং মানুষের আস্থা।

এই বিশ্বস্ত মুক্তিযোদ্ধার শক্তি সম্পর্কে, তৃণমূল নেতাদের কাছ থেকে সব ধরনের গবেষণা দেখুন। তবে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, মনোনয়ন দিলে ইনশাআল্লাহ ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী থানা থেকে ঢাকা-৫ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থীকে শূন্য আসনে পরাজিত করবেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর প্রথম রাউন্ডে বিরোধী দলকে পরাজিত করে বিজয়ী মুকুট হিসেবে সোনার চিহ্নে লেখা থাকবে হারুনর রশীদ মুন্নার নাম। ঢাকা-৫ আসনে বিজয়ী হারুনর রশিদ মুন্নার এই বিজয়, আমার গর্ভবতী নারীর জন্মবার্ষিকী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে শিরকে আরও এক প্রগতিশীল উন্নয়ন হবে। এটা রাখ দেশের উন্নয়নের জন্য,

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ গড়ার বর্ষসেরা বাঙালি জাতি বাংলাদেশ অওয়মিলিগে তৃতীয়বারের মতো আবারো ভোট। রিয়া সংগঠনের সাথে আপনি ক্ষমতায় থাকতে চান। হে মা, ভালবাসা, স্নেহ, তোমার ভালো যত্নে, পৃথিবীর দরবারে আমার প্রিয় মাতৃভূমি, এবং প্রকৃতি মাতার উপর প্রকৃতির ছবি, আমার দেশ। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখিয়েছে এই বাংলাদেশ। স্বাধীন এই দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ গড়ার বর্ষসেরা বাঙালি জাতি বাংলাদেশ অওয়মিলিগে চতুর্থ বারের মতো আবারো ভোট। রিয়া সংগঠনের সাথে আপনি ক্ষমতায় থাকতে চান। হে মা, ভালবাসা, স্নেহ, তোমার ভালো যত্নে, পৃথিবীর দরবারে আমার প্রিয় মাতৃভূমি, এবং প্রকৃতি মাতার উপর প্রকৃতির ছবি, আমার দেশ। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখিয়েছে এই বাংলাদেশ। স্বাধীন এই দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, আবারো সোনার বাংলা গড়তে, রাষ্ট্র ক্ষমতায়, আমার গর্ভবতী মা দেশান্তর জনতা পার্টিকে দেখতে চাই, মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আপনার কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা দেখতে চান। হে আমার দুঃখী মা, তুমি মাতৃত্ব হারানো মায়ের মা। আমরা আপনাদের পিতা-মাতা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন, আমরা আপনাদের সন্তান এবং আপনারা দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী থানাসহ সাধারণ জনগণ ও সব শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে দাবি জানাতে মরিয়া। বিভীষিকা এবং বাস করার ইচ্ছায় এই ঢাকা-৫ আসনে। নতুন প্রার্থী হিসেবে নতুনত্ব প্রবর্তনের বার্তা বাধাগ্রস্ত হবে। সৎ ও সততা, দানশীলতা ও পরোপকারী উদারপন্থী তার মহৎ কাজের বিবরণ পেয়েছে। মহান মুক্তিযোদ্ধা চেতনায় বিশ্বাসী এবং নতুন প্রজন্মকে আরও উৎসাহিত করেন। তিনি আমার প্রাণপ্রিয় মা, দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, আপনার মতো কোটি মানুষের কামনায় আমি উন্মুখ হয়ে আছি।